Visit Youtube Visit Our Youtube Channel!
Latest Post:👉
Loading......Wait...... Please..........

Make Money Online from Home | অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা উপায়- 2024 ।

Make Money Online from Home | অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা উপায়- 2024 । - Web Tech info Bangla- একটি প্রযুক্তি ওয়েবসাইট |
Make Money Online from Home | অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা উপায়- 2024 ।

অনলাইন ইনকাম ! (Make Money Online from Home Without Investment) অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা উপায় ।


   কিভাবে ঘরে বসে সহজে টাকা আয়  করা যায় ? ( Make Money Online, Offline and at Home)



  • 🟢  How to make money online      
  • 🟢  How to make money from home
  • 🟢  How to make money offline
  • 🟢  Earning money from online 


ব্লগিং, ইউটিউব, ফ্রিল্যান্সিং, একাউন্টিং ফ্রীল্যানসিং , এফিলিয়েট মার্কেটিং ও
 ই-কমার্স-  চ্ছে 

অনলাইন ইনকাম ( Online Income  ) এর বেশ জনপ্রিয় এবং অনেক কার্যকরী পদ্ধতি।

 যদি আপনার লেখালেখি করার আগ্রহ থাকে, তাহলে ব্লগিং করে আপনি খুব সহজেই Online    Income  করতে পারেন।


অথবা আপনার দক্ষতার থাকার পাশাপাশি উপস্থাপন করার যোগ্যতা থাকলে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে Online হতে টাকা Income  করতে পারবেন।


তাছাড়াও আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ, জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা আছে সে বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং ( Freelancing ) করেও Online    Income  করতে পারবেন


বর্তমানে আমাদের দেশের অসংখ্য লোক Online    Income করছেন।

 সে জন্য নতুনরা অনুপ্রাণিত হয়ে Online    Income  করার চেষ্টা করছে। আবার কেউ কেউ অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট থেকে করে সহজে পেমেন্ট পেতে চাইছেন।

 আজকে আমরা Online    Income  করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিবো।

Online    Income  করার জন্য শুধুমাত্র আপনার মেধা, শ্রম ও সময়ের প্রয়োজন।

 আপনি এই তিনটি জিনিস সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে শুধুমাত্র একটি ল্যাপটপইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যমে ঘরে বসে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।


 আপনি হয়ত বিশ্বাস করতে চাইছেন না! কোন সমস্যা নেই। আমি উদাহরনের মাধ্যমে দেখিয়ে দেব কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনে ( Make Money Online from Home  )  আয় করতে হয়?


এ রকম আমার আপনার অনেক বন্ধু বান্ধব আছে যারা ঠিক একইভাবে বিভিন্ন সামজিক যোগাযোগের সাইটে চ্যাট করে প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় পার করে দিচ্ছে।

আপনি যদি হিসাব করে দেখেন, আপনি প্রতিদিন গড়ে কতটুকু সময় ইন্টারনেট ব্যবহার করে পার করছেন, তাহলে বেশীরভাগ লোকই বলবে ২-৩ ঘন্টা।

তাহলে আপনি কি ভাবছেন এ সংখ্যা বছরে কততে গিয়ে দাড়াচ্ছে। বছরে অন্তত ১০০০-১২০০ ঘন্টা পার করছেন ইন্টারনেটে বিভিন্ন সমাজিক যোগাযোগ এর সাইটে চ্যাট করে।

কিন্তু একবারও কি আপনি নিজের কাছে প্রশ্ন করেছেন যে, আপনার এ মূল্যবান সময়গুলো ব্যয় করে আপনি কি পেয়েছেন? আমিত নির্ধিদ্বায় বলতে পারি এর শুরু থেকে শেষ অব্দি শুধু শূন্য আর শূন্য।


Make Money Online from Home  |  অনলাইনে টাকা আয় করার সেরা উপায় ।

আপনি একজন ছাত্র, গৃহিনী কিংবা চাকরিজীবি যাই হয়ে থাকেন না কেন, আপনার লেখা-পড়া বা কাজের ফাঁকে কিংবা চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ের ২/৩ ঘন্টা ব্যয় করে মাসে মোটামুটি ভালোমানের স্মার্ট এমাউন্ট অনলাইনে আয় করতে সক্ষম হবেন।

 

 এ ক্ষেত্রে আপনার চাকরি কিংবা লেখা পড়ায় কোন ধরনের ব্যাঘাত ঘটবে না। আপনার মূল প্রফেশন ঠিক রেখেও সামান্য সময় ব্যয় করে অনলাইন হতে টাকা আয় করে নিতে পারবেন।


    লেখাটি শুধু তাদের জন্যই -
  1. ১। যারা পড়ালেখা বা চাকরির পাশাপাশি অনলাইন থেকে সত্যিই ইনকাম করতে চায়
  2. ২। যারা অনেক ধৈর্য্যশীল।
  3. ৩। যারা কঠর পরিশ্রমী।
YouTube income 2021

 আর এর সাথে প্রয়োজন হবে- 

✅  একটি কম্পিউটার। 
✅  কিছু অনলাইন জব মোবাইল দিয়ে করা যায়
 কিন্তু কম্পিউটারে অনলাইন ইনকাম খুব দ্রুত এবং ভালভাবে করা সম্ভব।
✅  ইন্টারনেট এক্সেস
✅ বেসিক কম্পিউটার ধারনা
✅  ইংরেজি জ্ঞান থাকলে খুব ভালো কমিউনিকেশন দক্ষতা
✅  এছাড়া কিছু ছোটখাটো টেকনিক

 


অনলাইনে ইনকাম করার ১৫ টি উপায়

 

আজ আমরা অনলাইনে আয় সম্পর্কিত কি কি সব জানতে পারি চলুন দেখে নিই।

অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে বুঝতে হবে, অনলাইন থেকে ইনকাম বা জব করার জন্য কি প্রয়োজন?

 

 

ব্লগ সাইট থেকে কীভাবে টাকা উপার্জন করবেন? 



🟢  ব্লগ (Blog) সম্পর্কে প্রাথমিক আলোচনা ।

 

ব্লগ কি ?  What   Is Blog ?


ইন্টারনেট জগতে “ব্লগ” এর বয়স ১৫ পার হয়েছে। Blog শব্দটির আবির্ভাব Weblog থেকে। পিটার মহলজ নামে এক ব্যাক্তি Weblog শব্দটিকে ভেঙ্গে দুই ভাগ করেন- Web এবং Blog, এর পরই সারা বিশ্বব্যাপী Blog বা ব্লগ জনপ্রিয় হতে শুরু করে।

ব্লগ হল এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা। 

ব্লগ শব্দটি ওয়েবব্লগের সংক্ষিপ্ত রূপ। যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলা হয়। ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যুক্ত করেন আর ব্যবহারকারীরা সেখানে তাদের মন্তব্য করতে পারেন।


আমি আপনাকে জানিয়ে রাখি ব্লগের সাহায্যে কোন ব্যক্তি তার নিজস্ব অভিজ্ঞতা, ইনফর্মেশন, জ্ঞান এগুলি অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারে।

 তাই যদি, আপনিও আপনার জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা অন্যদেরকে দিতে চান তাহলে আপনিও একটি ব্লগ তৈরি করতে পারেন।


🟢  এবার ব্লগ নিয়ে মূল আলোচনায় আসা যাক !!

অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং (blogging). গুগলের এই জনপ্রিয় মাধ্যমে আপনি প্রকাশ করতে পারেন নিজের লিখনি প্রতিভা , ভালো লেখা কারণে গুগল এডসেন্স থেকে হতে পারে ভালো মতো আয় যা হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্র।


তাই আমরা অনেকেই নিজের নামে ব্লগ ওয়েবসাইট ( Blog Website ) বানাতে চাই । অনেকেই আছে যারা শুধু শখের বসে ব্লগ ওয়েবসাইট বানাতে চায় ।


 আপনি জানলে অবাক হবেন, আপনার এই শখের ব্লগ ওয়েবসাইটটি আপনার আয়ের উৎস হয়ে থাকবে । এই ব্লগ ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন হাজারো ডলার ।

তবে ব্লগ ওয়েবসাইটটিতে প্রথমে আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে ।

 প্রয়োজন হবে শুধু ইচ্ছাশক্তি । কারণ ইচ্ছাশক্তি বড় শক্তি! ইচ্ছা থাকলে আপনি ব্লগিংয়ের কাজ চালিয়ে যেতে পারবেন।


 প্রয়োজন শুধু একটি কম্পিউটার, ইন্টারনেট সংযোগ ও ব্লগিং সম্পর্কিত বিস্তারিত ধারণা। আপনা ক্যারিয়ার হিসেবে ব্লগিং হতে পারে আদর্শ পেশা।
 যদি আপনার কষ্টের বিনিময়ে আপনার ব্লগ সাইটটি কোনভাবে রেংকে নিয়ে আসতে পারেন অর্থাৎ সাইটটি গুগলে রাঙ্ক করাতে পারেন ,
 তাহলেই কিল্লাফতে মানে প্রতি মাসে আপনার একটা ইনকামের পথ তৈরি হয়ে গেলো ।


উদাহরণ হিসেবে আমরা অনেকের নাম বলতে পারি যারা ব্লগিংয়ে পেশা হিসাবে নিয়ে আজ প্রতিষ্ঠিত। 

যা কিনা যেকোন চাকরির চেয়ে অনেক ভাল। আর তা একটু মেধা খাটিয়ে কাজ করতে পারলে সম্ভব।


আমরা কম বেশি সবাই ব্লগ বা ওয়েব ব্লগ শব্দটির সাথে পরিচিত। আবার আমরা মানুষ স্বাভাবিক ভাবেই আত্মপ্রচার ও সাফল্যের প্রত্যাশী।

 একটি ব্লগ সাইটের মাধ্যমে আমরা অনেকটা সহজেই তা করতে পারি।


অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে ব্লগিং হচ্ছে দ্রুত প্রসারমান ও সম্ভাবনাময় একটি ক্ষেত্র।

ইন্টারনেটে মত প্রকাশ, বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার ও ডেইলি লাইফের নানান দিক নিয়ে আলোচনা করার অন্যতম একটি জনপ্রিয় স্থান হলো ব্লগিং (Blogging)।

 বর্তমানে ব্লগিং এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যায় বলে এর চাহিদা ক্রমশই বেড়েই চলেছে।
ব্লগার হলো একটি ফ্রি ব্লগিং প্লাটফর্ম। 

 যেখানে আপনি কোন রকম হোস্টিং ছাড়াই ব্লগিং করতে পারবেন। পরবর্তীতে প্রফেশনাল ব্লগিং করতে চাইলে একটি কাস্টম ডোমেইন অ্যাড করে, ব্লগিং করা যাবে। 

 অন্যান্য ব্লগিং প্লাটফর্ম ওয়ার্ডপ্রেসের মধ্যে আপনাকে অবশ্যই হোস্টিং ক্রয় করতে হবে।


আপনার যদি কোনও ব্লগ বা সাইট থাকে – বা এইরকম কিছু শুরু করার কথা ভেবে থাকেন – তাহলে জেনে রাখুন যে আপনার কাছে এখনও উপার্জন করার সুবিধা আছে।

সে দিক থেকে ব্লগারে চাইলে ব্লগিং করে উপার্জন করা যাবে। তেমন একটা ইনভেস্টমেন্টের প্রয়োজন পড়ে না।

ব্লগিং করে কি আসলেই টাকা আয় করা যায়?

আপনি কি ব্লগিং করে কিংবা ব্লগে আর্টিকেল শেয়ার করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি এই বিষয়ের জন্য নিজেকে একা ভাববেন না।

 এখন অনেক ব্লগারই আছেন যারা ব্লগিং করে বা আর্টিকেল শেয়ার করে অনলাইল থেকে অনেক টাকা উপার্জন করছেন। 
আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে সামান্য কিছু সময় ব্যয় করে খুব বেশী না হলেও মাসে অল্প কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন।


তবে আপনি যদি বেশী পরিমানে টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে আপনি ব্লগিং প্রফেশন হিসেবে বেছে না নিলেও পার্ট টাইমের ফাকে এর পেছনে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে।


 কারণ এর পেছনে অনেক সময় এবং শ্রম না দিলে ভাল মানের Amount অর্জন করতে পারবেন না।

 কাজেই কেউ যদি আপনাকে অনলাইন হতে টাকা উপার্জনের লোভনীয় কোন কৌশল দেখায় তাহলে সেটা হবে অনর্থক।

কিভাবে ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করবেনঃ

অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের বিভিন্ন প্রন্থা রয়েছে। আপনাকে প্রথমে বেছে নিতে হবে আপনি কোন উপায়ে করতে চান। 

আপনি যদি ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে আপনি কোন বিষয়ে ব্লগিং করতে চান।
 এমন একটি বিষয় বেছে নেন যে বিষয়ে আপনি অভীজ্ঞ। এমন কোন বিষয় বেছে নেবেন না যে বিষয়ে আপনি জানেন বা ভাল জ্ঞান রাখেন না।


যেমন- বেশীর ভাগ বাংলাদেশী ব্লগার আছেন যারা কোন বিষয়ে ভাল জ্ঞান না নিয়েই ব্লগিং আরম্ভ করে দেন। 

পরবর্তীতে দেখা যায় তাদের ব্লগের সমস্ত কনটেন্ট কপি করা। এ ধরনের ব্লগারদের আমি বলে রাখছি কখনোই আপনি সফল হতে পারবেন না।
 যে বিষয়টি আপনি পরিষ্কারভাবে ভাল জ্ঞান রাখেন কেবল সেই বিষয় নিয়ে ব্লগিং চালিয়ে যান।


এ ক্ষেত্রে আপনি আরও কিছু টেকনিক অনুসরণ করতে পারেন। আপনি এমন একটি টপিক বেছে নিতে পারেন যে বিষয়ে অন্য কেউ ব্লগিং করছে না কিংবা কম লোক করছে। 

এ ক্ষেত্রে আপনার কম্পিটিটর কমে যাবে এবং ভিজিটর পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। আর ভিজিটর বেড়ে যাওয়ার মানেই হচ্ছে আপনার ব্লগ থেকে উপার্জনের পরিমান বেড়ে যাওয়া।

 তবে আপনি যে বিষয় নিয়েই লেখেন না কেন লেখাটি যেন হয় ইউনিক অন্যদের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। কোন প্রকার কপি করা কনটেন্ট ব্যবহার করতে পারবেন না।

আপনার আর্টিকেল যখন ইউনিক হবে তখন আপনার সাইটের ভিজিটর নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। তখন আপনি আরও কিছু কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। 

আপনি অবশই আপনার টপিক রিলেটেড কিছু সাইট ইন্টারনেটে পাবেন, আপনি তাদের কার্যক্রম ফলো করতে পারেন।
 অর্থাৎ তারা কি করে, কি ধরনের পোষ্ট করে এবং কিভাবে ব্লগিং করছে ইত্যাদি ইত্যাদি। তাই বলে তাদের সাইট থেকে কোন কনটেন্ট কপি করে নিতে পারবেন না।

 সবসময় আপনি প্লান-পরিকল্পনা মাফিক নিয়মিতভাবে ব্লগিং চালিয়ে যাবেন। তাহলে সফলতা পেতে আপনাকে বেশী দিন অপেক্ষা করতে হবে না।

কিভাবে ব্লগিং ( Blogging )শুরু করবেন ? HOW-TO-CREATE-BLOG

ব্লগিং করতে প্রথমেই আপনাকে নির্দিষ্ট ব্লগ সাইটে একটি ব্লগএ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।

 

বর্তমানে কিছু জনপ্রিয় ব্লগিং সাইট এর মধ্যে গুগলের ব্লগার ( Blogger.Com ) অথবা ( Wordpress.Com ) অন্যতম।


 

একাউন্টিং ফ্রীল্যানসিং   ( Accounting Freelancing )


বাংলাদেশ থেকে অনেকেই বিভিন্ন সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং করলেও Accounting & Bookkeeping sector এ freelancer খুব ই কম,কিন্তু উন্নত দেশ গুলোতে প্রচুর Bookkeeper এর চাহিদা আছে,

বাংলাদেশে প্রতিবছর প্রচুর ( প্রায় ৫০ হজার) ছেলেমেয়ে, BBA,MBA,MBS, করে বের হচ্ছেন,
একটু চেষ্টা আর পরিশ্রম করলেই কিন্তু ফ্রিল্যান্স Bookkeeper /Accountant হিসেবে ক্যারিয়ার ডেভেলপ করা যায়। 

এজন্য cloud Bookkeeping টা আয়ত্ত করতে পারলেই সহজেই এই প্রফেশনে আসতে পারেন।

আমি এ খাতে আমার অভিজ্ঞতা টুকু দেশের তরুণ ফ্রি ল্যান্সারদের জন্য শেয়ার করতে চাই,যদি কারো উপকারে আসে।

মজার ব্যাপার হচ্ছে এসব বিষয় আয়ত্ত করার জন্য উচ্চতর পড়াশুনার দরকার নাই।

আমাদের দেশের ইন্টারমিডিয়েট লেভেল সিলেবাস যথেষ্ট।

 নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর থিয়রী বুঝার চেষ্টা করুন। এই বিষয়গুলো এস এস সি/এইচ এস সি সিলেবাস থেকে ভাল করা বুঝার চেষ্টা করুন।

১. ডাবল এন্ট্রি


২. ব্যাংক রিকনসিলিয়েশন


৩. ট্রায়াল ব্যালান্স


৪. ভ্যাট একাউন্ট


৫. একাউন্টিং সাইকেল।

আরেকটি বিষয় এ লেখা থেকে এমন কোন ম্যাসেজ আমি দিতে চাচ্ছি না যাতে মনে হয় এ প্রফেশনে আসলে আপনি রাতারাতি লাখ লাখ টাকা কামাবেন। আর দশটি পেশার মত ই এটি একটি পেশা মাত্র।

অন্য সব পেশার মত ই এখানে উত্থান পতন আছে, আছে কঠোর পরিশ্রমের প্রয়োজনীয়তা। সবচেয়ে বড় কথা এটি এখন নলেজ,স্কিল,এন্ড টেক্নোলজি ভিত্তিক প্রফেশন।

 যদি আপনি নিয়মিত নিজেকে আপডেট রাখতে না পারেন,সংখ্যাভীতি থাকে,বা প্রযুক্তির প্রতি অনীহা থাকে তাহলে আপনার সাফল্য নিয়ে আমার সংশয় আছে।

প্রত্যেক টা কাজে কিছু জিনিস আছে বেসিক, এগুলো নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই।যেমন সাইকেল চালাতে গেলে পা লাগবে এটা সবাই জানে।

 এখানে তেমনি ইংলিশ আর এক্সেল লাগবে,এটা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই।

আমরা প্রথম থেকেই কথা বলছিলাম Cloud Accountancy নিয়ে। একেত্রে অসংখ্য প্রোগ্রাম আছে,তবে সবগুলোর মূলনীতি গুলো একইরকম।

এখন জনপ্রিয় বা ইউজার ফ্রেন্ডলী কিছ প্রোগাম হল

1. Quick Book online
2. Xero
3. kashflow
4. Sage
5. Freshbook
এর মধ্য QB এবং XERO er এর গ্রাহক সংখ্যা প্রায় যথাক্রমে ২ লক্ষ এবং ১ লক্ষ। 

তো যদি আপনি শুধু এ দুটি প্রোগ্রাম রপ্ত করতে পারেন আশা করা যায় আপনি, ব্রিটেন,কানাডা,আমেরিকা , এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে নিয়মিত কাজ পাবেন।


এখন প্রশ্ন হল কি শিখবেন, কোথায় শিখবেন।

যদি প্রয়োজন হয় কারও কাছে শিখতে পারেন। তবে ভাল অপশন হচ্ছে তাদের ওয়েবসাইট থেকে শিখা।


1. Xero.com
2. Intuit.com


দুটোই এক মাসের জন্য ফ্রি একাউন্ট দেয়। সেখানে প্রচুর ভিডিও আছে,দেখবেন এবং ফ্রি একাঊন্টে প্র্যাক্টিস করবেন।

 এছাড়া ইউটিউব তো আছেই। অনলাইনে প্রচুর প্র্যকটিস ম্যাটেরিয়াল পাওয়া যায়।
 আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হল প্রতি প্রোগ্রামের জন্য ৬০/৭০ ঘন্টা প্র্যাকটিস করলে ভিত্তি টা হয়ে যাবে। 

প্রতিদিন ৪/৫ ঘন্টা করলে ২ সপ্তাহ প্রতিদিন ২/৩ ঘন্টা করলে ৪/৫ সপ্তাহ শিখার পর কোন অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্স একাঊন্যান্ট এর সাথে অন্তত ৬ মাস কাজ করুন।

আর প্রোগ্রামগুলো প্রতিমাসে নতুন ফীচার আপডেট করে, সেটা আপডেট থাকুন। যাদের সুযোগ আছে, তারা কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে শিখতে পারেন,তবে এক্যাউন্ট্যাসি যেহেতু গুরুমুখী বিদ্যা, প্রফেশনাল এক্যাউন্ট্যান্ট এর কাছে শিখতে পারলে ভাল হয়। 

ব্যাস হয়ে গেলে আপনার প্রাথমিক প্রস্তুতি, এবার শুরু করে দিন। ভাই শিখলে কাজ পাব? এই ধরনের নেতিবাচক চিন্তাভাবনা থেকে বের হয়ে আসুন,কাজ শিখুন।

 এই লেখাগুলোতে একেবারেই প্রাথমিক ধারণা দেয়া হয়েছে, ভবিষ্যতে কি কি সেবা দেয়া যায় সেটা নিয়ে বিস্তারিত লিখার ইচ্ছে আছে।

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।


 SEO বা (Search Engine Optimization) শিখে আয় 


✅ সহজভাবে বলতে বোঝায়, Search Engine-এ যে পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ এঞ্জিন-এর প্রথম পৃষ্ঠায় নিয়ে আসার জন্য যে প্রযুক্তিগত কৌশল ব্যবহার করে থাকেন সেই প্রযুক্তিগত কৌশল কেই বলা হয় (SEO) বা Search Engine Optimization ।


SEO সম্পর্কে সমস্ত তথ্য এবং Important লিঙ্ক দেওয়ার চেষ্টা করবো ।

( In Shaa’ Allah “যদি আল্লাহ ইচ্ছা করেন” (If Allah wills)

আচ্ছা এবার শুরু কোরা যাক !


আমাদের সকলের মূল টার্গেট থাকে আমাদের ওয়েব সাইটে অর্গানিক কীওয়ার্ড কীভাবে বাড়ানো যায় অর্গানিক ট্রাফিক বা ভিজিটর কিভাবে আনা যায় । আর এই ট্রাফিক বা ভিজিটর আনার জন্য যে বিষয়টি প্রথমে নজর দিতে হবে তা হলো এস ই ও ( SEO ) । 


✅  আমরা যদি SEO-কে তিন ভাগে ভাগ করি তাহলে, বুঝতে সুবিধে হবে।


যেমন :

✅ ১। অন পেজ এস ই ও (On-Page SEO)


✅ ২। অফ পেজ এস ই ও (Off-Page SEO)


✅ ৩। টেকনিকাল। (Technical SEO)


অন পেজ এস ই ও (On-Page SEO) হলো ওয়েবসাইটের ভিতরের বিষয়সমুহ। টেকনিকাল। ( Technical SEO ) ওয়েবসাইটের ভিতরকার বিষয়সমূহের মধ্যে তবে ভিন্ন এবং অফ পেজ এস ই ও ( Off-Page SEO ) হল ওয়েবসাইটের বাহিরের বিষয়সমুহ।


অনপেজ SEOএর মধ্যে যেগুলা রয়েছেঃ

প্রাসঙ্গিক বা অর্গানিক ট্র্যাফিক পেতে সার্চ ইঞ্জিনে উচ্চতর র‌্যাঙ্ক ( Rank ) করার জন্য ওয়েবসাইট পৃষ্ঠাগুলিকে অপ্টিমাইজ ( Optimize ) করার জন্য আপনি অভ্যন্তরীণভাবে যা করেন তা হল অন-পৃষ্ঠা। অন-পেজ এসইও-এর মধ্যে রয়েছে পৃষ্ঠার বিষয়বস্তু, এইচটিএমএল সোর্স কোড, মেটা ট্যাগ, "অল্ট" বর্ণনা সহ ছবি যোগ করা, FAQ স্কিমা, এবং পেজে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক লিঙ্ক যোগ করা।

✅ ওয়েবসাইটের টাইটেল বা নাম

✅ ওয়েবসাইটের মেটা ডেসক্রিপশন বা বিবরণ

✅ ওয়েবসাইটের ম্যাটা কিওয়ার্ড ট্যাগ

✅ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল বা নাম

✅ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট ট্যাগ

✅ ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন

✅ ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেজের মধ্যে অন্ত:সংযোগ

✅ ওয়েবসাইটের সাথে অন্য ওয়েবসাইটের বহি:সংযোগ সংযোগকৃত শব্দ ইত্যাদি


অফপেজ SEO এর মধ্যে যেগুলা রয়েছেঃ

অফ-পেজ (প্রায়ই অফ-সাইট এসইও বলা হয়) হল আপনার সাইটের র‌্যাঙ্কিং উন্নত করার জন্য গৃহীত বাহ্যিক পদক্ষেপ। উদাহরণস্বরূপ, এতে অতিথি পোস্ট, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, পডকাস্ট, ব্র্যান্ড উল্লেখ (লিঙ্ক করা এবং আনলিঙ্ক করা) ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে৷ লক্ষ্য হল ডোমেন অথরিটি (DA) তৈরি করতে আপনার সাইটে মানসম্পন্ন, বিশ্বস্ত ব্যাকলিঙ্ক তৈরি করা৷


✅ সোশ্যাল শেয়ার বা সামাজিক সাইটগুলোতে আলোচনা

✅ ব্যাকলিংক বা অন্য ওয়েবসাইটের সাথে সংযোগের সংখ্যা ইত্যাদি


টেকনিক্যাল SEO এর মধ্যে যেগুলা রয়েছেঃ

টেকনিক্যাল এসইও হল আপনার ওয়েবসাইট এবং সার্ভারকে এমনভাবে অপ্টিমাইজ করা যা সার্চ ইঞ্জিনগুলিকে আপনার ওয়েবসাইটকে আরও কার্যকরভাবে ক্রল করতে এবং সূচক করতে সাহায্য করে, যা সাইটের জৈব র‌্যাঙ্কিং উন্নত করতে সাহায্য করবে।

✅ সাইট স্পিড

✅ মোবাইল-ফ্রিয়ান্ডলিনেস

✅ ইনডেক্সিং

✅ ক্রাউলাবিলিটি

✅ সাইট আর্কিটেকচার

✅ স্ট্রাকচার্ড ডাটা

✅ সিকিউরিটি

এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের কাছে দৃষ্টিগোচর করার কাজটিই এসইও'র মূল কাজ পরিগণিত হয়। তাই সোজা বাংলায় SEO হলো কোনো কিছুকে প্রমট ( Promote ) করা।


 

ইউটিউব চ্যানেল খুলে আয়


ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম ইউটিউবের জনপ্রিয়তা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে।

 এখন এটি শুধু বিনোদন মাধ্যম নয়, ইউটিউব অনেকের আয়ের অন্যতম উৎসও বটে।

 ২০০৫ সালের মে মাসে ইউটিউব পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়।

YouTube থেকে টাকা আয় করার একমাত্র উপায় হলো, “নিজের YouTube একাউন্ট বা চ্যানেলে video upload করে“।

 নিজের ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে তাতে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

 আর, কেবল এক দুই টাকা নয়, লোকেরা ইউটুবে হাজার এবং লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন।

ইউটিউবের মাধ্যমে ঘরে বসেই অনলাইনে আয়ের সুযোগ তৈরি হচ্ছে।

 অনেকেই ইউটিউবকেই পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন এবং তারা সফল ইউটিউবার হচ্ছেন। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই ধৈর্য ধরতে হবে।

 কারণ ইউটিউব থেকে আয় করতে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন। চ্যানেল খোলার সাথে সাথেই আয় হয় না।

এখানে ইউটিউব থেকে আয়ের কিছু উপায় তুলে ধরা হলো:


ইউটিউব থেকে আয়ের প্রধান উৎস বিজ্ঞাপন।

 এর অর্থ আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে বিজ্ঞাপন দাতাদের ব্যবহার করতে দেবেন এবং পরিবর্তে আপনি তাদের থেকে টাকা পাবেন। 

অর্থাৎ আপনার ইউটিউব ভিডিওর শুরুতে বা মাঝে বিজ্ঞাপনদাতারা তাঁদের বিজ্ঞাপন দেখাবেন আর আপনি ইউটিউব থেকে রোজগার করবেন।

ইউটিউবের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়।

 তাই বিজ্ঞাপনদাতাদের কাছে ইউটিউব আজ এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী মাধ্যম।

এখন ইউটিউবে অনেকটা সময় কাটিয়ে অনেকের মাথায়ই প্রশ্ন আসে, ইউটিউব থেকে কীভাবে আয় করা সম্ভব? এখানে ইউটিউব থেকে আয়ের কিছু উপায় তুলে ধরা হলো-

ইউটিউব থেকে আয় করতে প্রথমেই লাগবে একটা ইউটিউব চ্যানেল। গুগল একাউন্টের মাধ্যমে প্রথমে আপনাকে একটা ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। 

ইউটিউব চ্যানেল বিনা মূল্যেই খোলা যায়। আপনি কোন ধরনের ভিডিও ছাড়তে চান এইটা ঠিক করে ব্রান্ড বা আপনার বিজনেসের নামে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।

এছাড়া, চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম ইত্যাদি বিভিন্নভাবেই ইউটিউব থেকে টাকা রোজগার করা সম্ভব।

এখন উপায়ের কথা বলি

1. বিজ্ঞাপন থেকে আয়:

2. অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে আয়:

3. নিজেদের পণ্য বিক্রয় করে আয়:

4. ডোনেশন:

5. স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আয়:

ইনকামের শর্ত ও যোগ্যতা

টাকা ইনকাম করার যোগ্য করে তুলার শর্ত হল :

1. চ্যানেলে অন্ততপক্ষে ১০০০ জন সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে।

2. শেষ ১২ মাসে চ্যানেলের ৪,০০০ ভ্যালিড পাবলিক ওয়াচ আওয়ার থাকতে হবে।

3. আপনার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে একটি গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট সংযুক্ত থাকতে হবে।

এডসেন্স একাউন্ট: এরপর গুগল থেকে এডসেন্স একাউন্ট খুলতে হবে।

 এডসেন্স একাউন্ট খুলতে প্রয়োজন একটি গুগল একাউন্ট, ফোন নাম্বার ও ঠিকানা, যার সাথে আপনার ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত আছে এবং সাইটের সাথে এডসেন্স যোগ করা।

ওয়াচ টাইম হলো আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও কতজন দর্শক দেখছে।

ইউটিউব অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এপ্রুভ করবেন যেভাবে

১. প্রথমেই আপনার একটি Gmail Account লাগবে। আপনার সঠিক ইনফর্মেশন দিয়ে একটি Gmail Account তৈরি করে নিন।

২. ইউটিউব.কম গেলে আপনার জিমেইল এর নামে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি হয়ে যাবে। এখন প্রথম কাজ শেষ। এখন পরের কাজ-

1. Click On Your Avatar>Creator Studio>Channel>Advanced এ যান। আপনার Country বাংলাদেশ থেকে ইউনাইটেড স্টেট্‌স এ পরিবর্তন করুন।

2. Channel>Status and Features এ আপনার চ্যানেল ভেরিফাই করুন।

3. Enable Monetization. স্টেপসগুলো অবলম্বন করে Enable করে নিন।

4. ১৫ মিনিটের দীর্ঘ ভিডিও আপলোড করার জন্য Longer Videos Enable করে নিতে পারেন।

5. Channel>Monetization>How will be i get paid এ ক্লিক করুন। স্টেপসগুলো অবলম্বন করুন এবং আপনার সঠিক বেক্তিগত ইনফর্মেশন দিয়ে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিন।

এখন আপনার নিজের ভিডিও বানান এবং তা মনেটাইজ করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করুন।

বিঃদ্রঃ অ্যাডসেন্স এ অ্যাপ্লাই করার আগে ২-৩টা Unique ভিডিও আপলোড করে নিলে আপনার আপ্প্রভ পেতে কোন সমস্যা হবে না।


 

ওয়েব ডিজাইন করে আয়


ওয়েব ডিজাইন কি? ( Web Dasign )


ওয়েব ডিজাইন মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা। 

ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার কাজ হবে একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইটের টেম্পলেট বানানো।

যে প্রক্রিয়ায় HTML & CSS এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট টি তৈরি হয় তাই হলো ওয়েব ডিজাইন।

 তাই বলা যায় ওয়েব ডিজাইন হলো HTML এবং CSS এর মাধ্যমে একটি সম্পুর্ন ওয়েবসাইট তৈরির প্রক্রিয়া। 

কিন্তু একদম শুন্য থেকে একটা ওয়েবসাইট বানানো হলে সেই প্রক্রিয়াকে বলা হয়ে থাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট আর কোন বানানো ওয়েবসাইট বা থিম নিজের মতো করে সাজিয়ে নেয়াকে বলা হয় ওয়েব ডিজাইন।

যেমন ধরুন এটার লেয়াউট কেমন হবে। হেডারে কোথায় মেনু থাকবে, সাইডবার হবে কিনা, ইমেজগুলো কিভাবে প্রদর্শন করবে ইত্যাদি।

 ভিন্ন ভাবে বলতে গেলে ওয়েবসাইটের তথ্য কি হবে এবং কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা না করে, তথ্যগুলো কিভাবে দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ।

 আর এই ডিজাইন নির্ধারণ করতে ব্যাবহার করতে হবে কিছু প্রোগ্রামিং, স্ক্রিপ্টিং ল্যাঙ্গুয়েজ এবং মার্কআপ ল্যাঙ্গুয়েজ।

একটি ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য ওয়েবসাইটের লেআউট, রঙ এর কম্বিনেশন, ফন্ট, টাইপোগ্রাফি ইত্যাদি সুনির্দিষ্টভাবে নির্ধারণ করে ওয়েবসাইট কে একটি সুপরিকল্পিত রূপ দেওয়ার যে ব্যবস্থা তাই হচ্ছে ওয়েবসাইট ডিজাইনিং।

সহজভাবে বলতে গেলে ফটোশপ, HTML ও CSS এর সাহায্যে কিছু সংখ্যক লেখা ও ছবি কে পূর্নাঙ্গ ওয়েবসাইটে রুপ দেওয়াকেই ওয়েব ডিজাইনিং বলা হয়।

আরো সহজ করে বলতে গেলে একটি ওয়েবসাইটকে ডিজাইন করে তাকে একটি স্ট্রাকচার্ড রূপ দেওয়া হলো ওয়েব ডিজাইনিং।

কেনো আমরা ওয়েব ডিজাইন শিখবো


আপনি কেন ওয়েব ডিজাইন শিখবেন? ওয়েব ডিজাইন এবং ডেভোপ্লমেন্ট কি? কি কি শেখা লাগে? কিভাবে শুরু করবেন তার সব কিছু পাবেন এই লেখাটিতে আসা করি লেখাটি আপনার জন্য হেল্পফুল হবে।

কি কি শিখতে হবে ? ওয়েব ডিজাইন শিখতে কি কি লাগে ?

ওয়েব ডিজাইন বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতের উপর নির্ভর করে মোটামুটি কয়েক ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ এবং স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে করা হয়ে থাকে আবার শুরুতে ফটোশপ ব্যাবহার করে প্রথমে এটার ঘটন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এদের মধ্যে বহুল ব্যবহৃত গুলো নিচে আলোচনা করা হল –

এইচটিএমএল (HTML):

HTML একটি Markup Language. যেকোন Browser কোন একটা Site এর Viewer হিসেবে যা দেখতে পায় তা HTML দিয়ে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এটি কোন Programming Language নয়,

 বরং যেকোনো Programming থেকে অনেক সহজ। এটা এতটাই সহজ যে যেকোনো সাধারন মানুষ যে Programming শিখতে চায় না, সেও আনন্দের ছলে HTML শিখে নিতে পারে।

আনন্দের ছলে HTML শিখুন ( HTML Tutorial Through w3schools)

সিএসএস (CSS):

CSS মানে হলো Cascading Style Sheet. এটি নির্ধারণ করে দেয় Browser যে content HTML দ্বারা প্রদর্শিত হবে সেটা দেখতে কেমন হবে। অর্থাৎ লেখাটার Font কত বড় হবে।

 পাশে কতটুকু জায়গা খালি থাকবে। একটা লেখা থেকে আরেকটার দূরত্ব কতটুকু হবে, এটির রঙ কি হবে Background কি হবে, এমনকি সর্বশেষ CSS3 দিয়ে Content Animation ও যুক্ত করা যায়।

আনন্দের ছলে CSS শিখুন ( CSS Tutorial Through w3schools)

জাভাস্ক্রিপ্ট/জেকুয়েরি (javascript/jQuery):

এই দুটোকে মূলত Programming Language এর কিছুটা কাছাকাছি ধরা যায়। মূলত দু,টি জিনিসের কাজ একি তবে jQuery হচ্ছে Javascript এরই একটা রূপ যা Site এ Javascript ব্যবহারকে অনেকটাই সহজ করে।


 আর এগুলোর কাজ হচ্ছে Site টিকে Interactive করা। অর্থাৎ Visitor একটা Button এ click করলে Menu Open হবে । অথবা একটা Form Submit করলে Confirmation Message আসবে ইত্যাদি।

আনন্দের ছলে শিখুন ( Javascripts/JQuery Tutorial Through w3schools)

আর Bootstrap হলো খুবই জনপ্রিয় একটি HTML, CSS, and Javascript framework যা দিয়ে একটি Responsive (Mobile, Tab, Desktop Pc, Laptop ইত্যাদি) Website (তৈরী করা যায়।

এরপর যখন আপনি নিজেকে একজন Web Site Developer হিসেবে তৈরি করতে চাইবেন বা একটি Dynamic Site তৈরী করতে চাইবেন তখন আপনাকে
 PHP/MySql জানতে হবে।

 এখানে PHP একটি Scripting Language এবং MySql একটি Database Platform.

PHP web development এর জন্য খুবই জনপ্রিয় একটি Scripting Language যা সম্পূর্ণ Free এবং Open Source (Server Side). উপোরক্ত এসব কাজ ভালভাবে শিখে দক্ষতা অর্জন করে আপনিও নেমে পড়তে পারেন উচ্চ আয়ের এই সম্মানজনক পেশায়।

শুধু মনে রাখতে হবে, আগে ভাল করে কাজ শিখতে হবে এবং তার পর Professional হিসেবে কাজ শুরু করতে হবে।


মূলত কাজ শুরু করতে এই কয়েকটি ল্যাঙ্গুয়েজে দক্ষতা এবং বাস্তব কাজে ব্যবহার করার যোগ্যতা অর্জন করলেই হবে।

 তবে এই ধরনের কাজে অভিজ্ঞতা একটি চলমান প্রক্রিয়া। উত্তরোত্তর নতুন অনেক কিছু শিখে নিজেকে আরও প্রফেশনাল আরও যোগ্য ওয়েব ডিজাইনার করে তুলতে হবে।

ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা

আয় সম্ভাবনা কেমন


ওয়েব ডিজাইন শিখতে কি কি লাগে


এটি নির্ভর করবে আপনি নিয়মিত কত সময় চর্চা করবেন। এছাড়া আপনার মেধার উপরও অনেকটা নির্ভর করবে। 

এটি শিখতে খুব বেশি সময় লাগেনা ওয়েব ডিজাইন খুবই সহজ একটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ৷ 
তবে যেহেতু এটি ডিজাইন তাই এটি নিজে যত প্রাকটিস করবেন, তত দ্রুত আপনি আয়ত্ব বা দক্ষ হতে পারবেন৷
 তবে ডিজাইনিং এর html, css & bootstrap প্রায় একই এবং খুবই সহজ৷ মনোযোগ ও শৈল্পিক চিন্তাধারার মানুষ হলে ২ মাসের কম সময়ে শেখা যায় ও দক্ষ হতে ৬মাস থেকে ১বছর যথেষ্ঠ৷


একজন ওয়েব ডিজাইনারের মাসিক আয় কেমন?


আমাদের দেশে অভিজ্ঞতা ছাড়া বা স্বল্প অভিজ্ঞ ওয়েব ডিজাইনারের আনুমানিক গড় আয় মাসিক ৳২৫,০০০ টাকা। 

দেশের বাইরে গেলে যা মাসিক ৳৪০০,০০০ টাকা থেকে ৳৭০০,০০০ টাকা বা তার বেশিও হতে পারে।
 ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ঘণ্টা প্রতি গড়ে ১০-১৫ ডলার অর্জন করা সম্ভব। তবে এজন্য চমৎকার পোর্টফোলিও থাকার কোন বিকল্প নেই।

ওয়েব ডিজাইন আর ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর মধ্য পার্থক্য কী?

 

Web Design মানে হচ্ছে একটা ওয়েবসাইট দেখতে কেমন হবে বা এর সাধারন রূপ কেমন হবে তা নির্ধারণ করা। 

ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার কাজ হবে একটা পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইটের টেম্পলেট বানানো।

যেমন ধরুন এটার লেয়াউট কেমন হবে। হেডারে, মেনু কোথায় থাকবে, সাইডবার হবে কিনা, ইমেজগুলো কিভাবে প্রদর্শন করবে ইত্যাদি।

 ভিন্ন ভাবে বলতে গেলে ওয়েবসাইটের তথ্য কি হবে এবং কোথায় জমা থাকবে এগুলো চিন্তা না করে, তথ্যগুলো কিভাবে দেখানো হবে সেটা নির্ধারণ করাই হচ্ছে ওয়েব ডিজাইনার এর কাজ।


 আর এই ডিজাইন নির্ধারণ করতে ব্যাবহার করতে হবে কিছু টুলস যেমন PHOTOSHOP, GIMP ইত্যাদি এবং কিছু Markup এবং Scripting Language যেমন HTML, CSS এবং JavaScript ইত্যাদি। ওয়েব ডিজাইনারদের কে আমরা Front-end ডেভেলপার ও বলতে পারি।

আর ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ( Web Development ) হচ্ছে একটা ওয়েব সাইটের প্রাণ সঞ্চার করা।

 একজন ওয়েব ডিজাইনার যে ডিজাইন তৈরি করেন তার প্রতিটা উপকরণকে ফাংশনাল এবং ডাইনামিক করার জন্য পরিচালিত কর্মকান্ডই হচ্ছে Web Development।
 একটা ওয়েব সাইট কে তিনটা ভাগে বিভক্ত করা যায় যেমন ডিজাইন বা টেমপ্লেট, কনটেন্টম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং ডাটাবেস। 
 
একজন ওয়েব ডেভেলপার এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়ে পুরো সিস্টেমটি কে সক্রিয় এবং ডাইনামিক করে থাকেন।


একজন ওয়েবডেভেলপারের কাজ হচ্ছে ডাটা প্রসেসিং, ডাটাবেস নিয়ন্ত্রণ, সিকিউরিটি নির্মান, ইউজার এবং এডমিনের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণকরা, এপ্লিকেশনের সকল ফিচারকে ফাংশনাল এবং ডাইনামিক করা এবং সমগ্র সিস্টেমের কার্যকারীতা এবং ব্যবহার যোগ্যতা নিয়ন্ত্রণ করা ।


আপনাকে একজন ভালো ওয়েব ডেভেলপার হতে হলে PHP, MySQL এর পাশাপাশি HTML, CSS, JAVASCRIPT, JQUERY, Bootstrap এর সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান রাখতে হবে।


 

গ্রাফিক্স ডিজাইনার করে আয়


গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনলাইন থেকে আয় এটা অনেক সহজ।

 আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে অনলাইন থেকে আয় করার অনেক জায়গা পাবেন। 
আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালো মতো জানেন তাহলে আপনার কাজের অভাব হবে না।

 আপনার ভিতরে নতুন কিছু করার পবলনা থাকলে আপনি সহজেই যেকোন কিছুতেই সফলতা পেতে পারেন।

বর্তমানে আমাদের দেশে গ্রাফিক্স ডিজাইন পেশা হিসেবে খুবই জনপ্রিয় হয়েছে ।

 ফলে অনেকের একটা কমন প্রশ্ন হয়ে দাড়িয়েছে যে গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা মাসে কত আয় করতে পারেন বা করেন ।
 আসলে কত আয় হবে তা নির্দিষ্ট নয় এটি আপনার কাজের উপর নির্ভর করে । 


আপনি ভালো ভাবে কাজ করতে পারলে সাধারণত ৫০ থেকে ৬০ হাজার আয় করতে পারবেন ।

 আবার এর চেয়ে কমও হতে পারে বেশিও হতে পারে । তাই গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা কত আয় করে তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না ।

তবে আমার মনে হয়, কোনো কাজ শুরুর সময়ে কত টাকা আয় করতে পারবো এটা না ভেবে, কাজটা করতে ভালো লাগে কিনা এটা জানা খুব জরুরি। 

দেখা গেল, একজন গ্রাফিকস ডিজাইন করে অনেক টাকা আয় করে দেখে আমিও শিখতে শুরু করলাম। 
কিন্তু কাজটা করতে আমার অতটা ভালো লাগে না। এমন হলে কিন্তু আমি বেশিদূর যেতে পারবো না।
কারণ, যেকোনো কাজের শুরুটা কিন্তু অনেক কঠিন এবং অনেক স্ট্রাগল করতে হয়। ভালো না লাগলে কখনওই কেউ কোনো কাজে সফলতা পায় না। 
তাই ১০০% নিশ্চিত হয়েই কাজ শিখা শুরু করতে হবে। কারণ, জীবনে সময়ের মূল্য অনেক।


 

ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়


সোজা এবং সহজ ভাবে বললে, digital marketing হলো এমন এক আধুনিক প্রযুক্তি যেখানে, ইন্টারনেট ও ইন্টারনেটে থাকা বিভিন্ন সাধন গুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন পণ্য (product) বা সার্ভিস (service) গুলির মার্কেটিং বা প্রচার অনলাইনে করা হয়।


উদাহরণ স্বরূপে,

আপনি ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ গুলিতে ভিসিট করার পর, সেখানে বিভিন্ন ধরণের বিজ্ঞাপন অবশই দেখেন হয়তো।

তাছাড়া, YouTube এ যেকোনো ভিডিও দেখার সময়, ভিডিওর প্রথম দিকে বা যেকোনো সময় আমাদের কিছু পণ্য (product) বা সার্ভিস এর বিজ্ঞাপন দেখানো হয়।

এখন, এইযে অনলাইনে ইন্টারনেটের মাধ্যমে, পণ্যের প্রচার বা মার্কেটিং করার এই প্রক্রিয়াটাকেই বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং।

এবং, এখনের সময়ে এই digital marketing এর প্রক্রিয়া অনেক জনপ্রিয়।

কারণ এভাবে, অনলাইন ইন্টারনেটে করা মার্কেটিং এর প্রচুর লাভ রয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং প্রকৃতপক্ষে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে অন লাইন পদ্ধতিতে দ্রব্যের বাণিজ্যিকীকরন।

 বানিজ্যিকীকরনের ডিজিটালাইজেশন অর্থাৎ ওয়েবসাইট বা ব্লগ ব্যবহার করে পণ্যদ্রব্যের ব্যবসা করাকে বোঝানো হচ্ছে।

 ব্যবসায়িক দিক থেকে দেখতে গেলে ডিজিটাল বিপণনের মাধ্যমে পণ্যদ্রব্য এবং ক্রেতার মধ্যবর্তী দূরত্ব হ্রাস পায়।

একটি সদ্য শুরু হওয়া কোম্পানি একটি বহুজাতিক কোম্পানির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতা করতে পারে ডিজিটাল বিপণনের সাহায্য নিয়ে।

 এমনকি ডিজিটাল বিপণন প্রতিটি স্মার্ট ফোনকে শপিং ব্যাগে পরিনত করতে পারে।
 যেকোন ব্যবসা ডিজিটাল বিপনেনর সাহায্যে তাদের নির্দিষ্ট গ্রাহকের বাইরের গ্রাহকদেরও আকর্ষিত করতে পারে।

 

 ডিজিটাল বিপণনের সঙ্গে ব্যবসাগুলির বিনিয়োগের উপর রিটার্ন অনেকটাই বেশি পায়। প্রাথমিক বিনিয়োগ কম হওয়ার জন্য পণ্যদ্রব্যের বাজারিকরনের অনুকূল হয়ে উঠছে ডিজিটাল মার্কেটিং। 
ফেসবুক, গুগুল , ইউটিউব, লিঙ্কড ইন, ইন্সটাগ্রাম এবং অনান্য প্ল্যাটফর্মগুলিতে প্রায় ৪৬২ কোটির বেশি সক্রিয় ইন্টারনেট ব্যবহারকারী এবং ২৩০ কোটির বেশি মোবাইল সোসাল মিডিয়া ব্যবহারকারী রয়েছে।
 বিপণন ডিজিটাল মাধ্যমে ৬৮ শতাংশ অধিকার করে রয়েছে সেখানে মুদ্রন মাধ্যম ৯শতাংশ, রেডিও ৬ শতাংশ এবং টিভি ৫ শতাংশ দখল করে রয়েছে।

 সোসাল মিডিয়াতে বিজ্ঞাপন ব্যায় ২৯ শতাংশ এবং ভিডিওতে এটি প্রায় ২০ শতাংশ হয়।

জনপ্রিয় ডিজিটাল বিপণন চ্যানেলগিুলি হল :

ইমেল – বিপণন

পে পার ক্লিক (Pay Per Click Advertising – PPC)

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (Search Engine Optimization – SEO)

ডিসপ্লে বিজ্ঞাপন (Display Advertisement)

সোসাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social Media Marketing -SMM)

কনটেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing)

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)

অন লাইন পাবলিক রিলেশন (Online Public Relation)

দক্ষতা অর্জনের লক্ষে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশাদারদের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।

 সমীক্ষা অনুসারে গত ৫ বছরে ডিজিটাল বিপণনের জন্য চাকরির সুযোগ ৮০০ শতাংশ বেড়েছে। এবং উদ্যোগপতিদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে।


অন্যদিকে তুলনামূলক ন্যূনতম কোর্স ফিতে পড়ে ডিজিটাল মার্কেটিং আনান্য পেশার তুলনায় ৬০ শতাংশ দ্রুত কর্ম সংস্থানের সুযোগ করে দেয়।

 এই শিল্প, প্রার্থীদের বছরে গড়ে ১.৮ গুন বেতন বৃদ্ধিতে সাহায্য করেছে।
 এটি পরোক্ষভাবে পার্ট টাইম কর্মীদের আয়ের বিশাল সুযোগ করে দিয়েছে। 
উচ্চমানের এমএনসি, এসএমই এবং স্টার্ট আপ কোম্পানিগুলিতেও ডিজিটাল বিপননে পেশাদার ও ফ্রিল্যান্সারদের চহিদা বাড়ছে।

 ভবিষ্যতে ব্যবসায়ের ১/৩ অংশ ডিজিটাল প্রোগ্রামে রূপান্তর করার পরিকল্পা রয়েছে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে পেশাদার কোর্স করার পর প্রথম কর্মজীবনে ১০,০০০ টাকা থেকে ১৫,০০০ টাকা গড়ে মাসিক বেতন হিসাবে উপার্জন করা সম্ভব।

বর্তমান পরিস্থিতিতে এই পেশার চাহিদা ক্রম বর্ধমান।

 সেকারনে উড়ান স্কিল প্রোগ্রামের এর সহযোগিতায় উত্তর কলকাতা এবং দক্ষিন কলকাতায় ৩ থেকে ১২ মাসের ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের যোগ্য পেশাদার সার্টিফিকেট, ডিপ্লোমা এবং অ্যাডভান্সড ডিপ্লোমা কোর্স চালু করা হয়েছে।

ন্যূনতম ১০ + ২ পাশ হলে অথবা যারা চাকরি ও কর্মজীবনের সুযোগ খুজছে তারা এই কোর্স করতে পারেন। অভিজ্ঞতা এবং দক্ষত বাড়াতে এবং সুস্থ ব্যবসা পরিচালনা করতে এই পেশাদার কোর্সগুলি করা যায়। 

একজন সফল ডিজিটাল বিপণন কর্মী হওয়ার জন্য বিশেষ কয়েকটি অপরিহার্য দক্ষতা থাকা দরকার-

যেমন বিক্রয় দক্ষতা, যুক্তিগতভাবে চিন্তা করার দক্ষতা, সৃজনশীলতা এবং বিশ্লেষণাত্মক ক্ষমতার সংমিশ্রন, ভালো কপিরাইটিং এবং ভিস্যুয়াল গল্প বলার ক্ষমতা এবং পছন্দসই ব্যক্তিত্ব।

ডিজিটাল বিপণন ক্ষেত্রে বর্তমানে প্রাথমিক বেতন বিভিন্ন কোম্পানির ক্ষেত্রে বিভিন্ন।

 তবে মূল বেতন এদেশের বেতন স্কেল অনুযায়ী স্থায়ী থাকে। 

প্রাথমিক স্তরের ডিজিটাল বিপণনকারীদের জন্য বার্ষিক গড় বেতন ৩ লাখ থেকে ৩.৫ লাখ পর্যন্ত নির্দিষ্ট করা থাকে।!

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাধন গুলি কি কি ?

ডিজিটাল মার্কেটিং করার মূলত ৪ টি মুখ্য সাধন আমাদের কাছে রয়েছে।

1. Google ads বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে। এটাকে বলা হবে, search engine marketing.

2. Social media marketing. এখানে মূলত Facebook, Instagram এবং Twitter এর মাধ্যমে অনলাইন মার্কেটিং করা হয়।

3. Email marketing. ইমেইল এর মাধ্যমে মার্কেটিং।

4. Video marketing. YouTube এর মত video platform গুলিতে ভিডিওর মাধ্যমে মার্কেটিং করা।


তাহলে আশা করছি যে ডিজিটাল মার্কেটিং কি, এই বিষয়ে আমি আপনাদের সম্পূর্ণটাই বুঝিয়ে বলতে পারলাম।


এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় । প্রোডাক্টের সুপারিশ করে টাকা উপার্জন করুন


আপনি কি অনলাইনে আয় করতে চান? আপনি যদি অনলাইনে আয় করার উদ্দেশ্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং/Affiliate Marketing সম্পর্কে জানতে এসে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন।


আপনার যদি একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থাকে, সেক্ষেত্রে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে বাড়তি আয়ের উৎস পেতে পারেন।

 আপনার অনলাইন প্ল্যাটফর্মের ধরন যেমনই হোক না কেনো, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব।

 ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক প্রোফাইল, এমনকি ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও রেফারেল বা অ্যাফিলিয়েট ইনকাম করা সম্ভব।

চলুন জেনে নেওয়া যাক, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে কাজ করে, কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন, ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত।!


এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?

প্রথমে জেনে নিন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি? আমরা কেন এফিলিয়েট মার্কেটিং/Affiliate Marketing নিয়ে কাজ করব?

এফিলিয়েট মার্কেটিং/Affiliate Marketing হল কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের কোন প্রোডাক্ট/ Product অথবা কোন সেবা বিক্রি করে দেয়া, এবং প্রতিটি বিক্রয়ে/Sale এর বিপরীতে বিক্রয়ের মূল্যের ওপর % হারে কমিশন নেয়া।

অর্থাৎ আপনি যদি কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের কোনো পণ্য বা সেবা বিক্রয়ে/Sale করে দেন, সে কোম্পানির বিক্রয়ের উপর 2% থেকে 70% পর্যন্ত কমিশন দেবে।

আমি আরো সহজ করে বলছি, মনে করুন আপনি amazon.com থেকে অ্যাফিলিয়েট একাউন্ট করে সেখান থেকে আপনি একটি মোটরসাইকেল বিক্রয়ে/Sale করলেন।

 যদি মোটরসাইকেলের মূল্য 200000/- টাকা হয়, এবং আপনি যদি 5% কমিশন পান তাহলে আপনার আয় হবে। 200000*5% = 10000/- টাকা।


 

 কন্টেন্ট রাইট করে আয়


অনলাইনে কাজ করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হল কনটেন্ট রাইটিং।

 যদি আপনি ভাল আর্টিকেল লিখতে পারেন তাহলে কনটেন্ট রাইটিং কে আপনি সেরা পার্টটাইম জব হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং হচ্ছে, এক এক বিষয়ের উপর সুন্দর সাজিয়ে গুছিয়ে আর্টিকেল লেখা।

 এই আর্টিকেল কোন ওয়েবসাইটে সাবমিট করে টাকা ইনকাম করা অথবা নিজের ব্লগ সাইট খুলে ব্লগিং করা।

বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে
ইন্টারনেটে লিখিত বা পাঠ্য বিভিন্ন বিষয়বস্তুসমূহকে বলা হচ্ছে কন্টেন্ট আর এগুলি যে বা যারা লেখে তারা হল কন্টেন্ট রাইটার ।

 অর্থাৎ যাদের কাজ হল কোন ওয়েবসাইটে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলিতে আমার বা আপনার জিজ্ঞাসার উত্তরকে সাজিয়ে আমাদের সামনে পেশ করা । এটিই হল কন্টেন্ট রাইটিং ।

অনলাইনে বিভিন্ন প্লাটফর্ম রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি পার্ট টাইম জব খুজতে পারেন।

 তারমধ্যে কয়েকটি প্লাটফর্ম হলঃ fiverr, freelancer.com, upwork, hirewriters.com, iwriter.com ইত্যাদি।

 এই ওয়েবসাইতগুলোতে গিয়ে আপনি সহজেই কনটেন্ট লেখার কাজ খুঁজতে পারবেন।

যদি আপনার ভাল লেখার অভিজ্ঞতা থাকে আর ভালভাবে এই কাজ করতে পারেন তাহলে কম করে হলেও ঘন্টায় ৫ থেকে ২০ ডলার করে আয় করতে পারবেন।


 

ই-মেইল মার্কেটিং করে আয়


বর্তমানে মোবাইল বা কম্পিউটার আছে অথচ ই-মেইল নেই এমন ব্যাক্তি খুজে পাওয়া কষ্ট। গুগলের আশির্বাদে সবারই জিমেইল খোলা বাধ্যতামূলক হয়েছে।

 ই-মেইল মার্কেটিং অনেক বিস্তৃত একটি বিষয়। এখানে সামান্য কিছু বলব।
কোনো পণ্য প্রচার বা বিক্রি করার জন্য অনলাইনে টার্গেটেড অডিয়েন্সকে খুজে তাদের ইমেইল সংগ্রহ করা হয়।

 ই-মেইলটাকে আকর্ষণীয় টেমপ্লেট আকারে বানানো হয়। এবার ই-মেইল গ্রহকের নিকট পাঠানো হয়।

এটার দ্বারা পণ্যের প্রচার ও প্রসার করা খুব সহজ হয়। বিভিন্ন কোম্পানি তাদের প্রচারের জন্য আপনাকে হায়ার করবে।

আবার এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ই-মেইল মার্কেটিং করা হয়।

 এটা কিভাবে? ধরুন আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য লিংক সংগ্রহ করলেন। 
এবার এই লিংক সুন্দর টেমপ্লেটে ডিজাইন করে ইমেইলের মাধ্যমে প্রচার করলেন।

 যদি কেউ এই অ্যাফিলিয়েট লিংক থেকে পণ্য কেনে আপনার কমেশন অসবে।

ফাইভারে গিগ করে কাজ পেতে পারেন। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে ই-মেইল সংখ্যার উপর ভিত্তি করে টাকা নিবেন।

 ইমেইল সংগ্রহ করে বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করা যায়।


 

ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয়ঃ


ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে বা লাইভ করে টাকা ইনকাম করা যায় ।


ফেসবুকের এডব্রেকস সুবিধার মাধমে আপনি আপনার ভিডিও থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবনে।

আপনার অপলোড করা ভিডিওতে ফেসবুক বিভিন্ন কম্পানির এড বসাবে আর সেই এডে যদি কেউ ক্লিক করে তবে আপনি সেই অ্যাড থেকে আয়ের কিছু অংশ পাবেন।


তবে এডব্রেকস সুবিধা পেতে আপনাকে কিছু শর্ত পুরুন করতে হবে।

যেমনঃ

১। হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে।


২। শেষ ৬০ দিনে ১,৮০,০০০ মিনিট ভিউ হতে হবে এবং ৩০,০০০ মিনিট ভিউ হতে হবে ৩ মিনিটের বেশী ভিডিওতে।


৩। শেষ ৬০ দিনে ১৫,০০০ হাজার মানুষের নিকট আপনার পোস্ট পৌছাতে হবে।
অর্থাৎ লাইভ করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে সে

 শর্ত সেটা হলোঃ


১। ভিডিও চার মিনিটের হতে হবে।


৪। ৩০০ জন মানুষ দেখতে হবে ।


এই শর্তগুলি পুরন হলেই আপনি এডব্রেকস সুবিধার জন্য আবেনদ করতে পারবেন।!

 



এপস ডেভলপ করে আয়


স্মার্টফোন ছাড়া তো ডিজিটাল পৃথিবী চিন্তা করা যায় না। প্রতিটি মানুষের হাতে অ্যান্ড্রয়েড বা আইওএস ফোন। এই ফোনগুলো এপস ছাড়া অচল।


এটুকু পড়েই বুঝতে পারছেন এখানে কত বড় একটা মার্কেট তৈরি হয়েছে। এটা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য বিশাল সুযোগ।

 এটাকে সহজেই কাজে লাগাতে পারেন। অ্যাপস ডেভলপমেন্ট করে অনলাইন থেকে প্রচুর আয় করার সুযোগ আছে।

এপস ডেভলপারদের মার্কেট দুটো। অ্যন্ড্রয়েড এর জন্য প্লেস্টোর আর অ্যাপল এর জন্য রয়েছে এপস স্টোর।

 আপনি যেকোনো একটা শিখতে পারেন।
 তবে যেটা শিখবেন ভালো করে কারণ ফ্রিল্যাসিং জগতে অদক্ষের ভাত নেই।

 


সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে আয়


সোশ্যাল মিডিয়া মারকেটিং হচ্ছে,(Social Media Marketing) আপনার পণ্য বা সেবা ডিজিটাল প্লাটফরমের মাধ্যমে প্রচার করা।

 সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর প্রাথমিক ও প্রধান লক্ষ্য হল- ব্র্যান্ড সচেতনতা এবং সামাজিকভাবে ঐ ব্র্যান্ড এর প্রতি বিশ্বাস প্রতিষ্ঠা করা।

 বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গুগল, ফেসবুক,ইউটিউব সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। ফেসবুক,ইউটিউব তো এখন সবাই ব্যবহার করে।

তো এই প্লাটফরম গুলোর মাধ্যমে আপনার সেবা বা পণ্যের প্রচারনাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মারকেটিং বলে।


সহজ কথায় বলতে গেলে Social Media Marketing হলো সোশ্যাল প্লাটফর্ম গুলো (Facebook, YouTube, Instagram, Twitter, Etc..) ব্যাবহার করে আপনার ব্যাবসার ব্রান্ড ভ্যালু তৈরি করা,ব্যাবসার বিক্রয় বাড়ানো , আপনার সার্ভিস সম্পের্কে অডিয়েন্স বা মানুষকে জানানো ,আপনার টার্গেটেড কামস্টারের কাছে আপনার সেবা বা পন্য পৌছে দেয়ার পদ্বতি।

আপনি যদি আপনার ব্র্যান্ড তৈরি করতে চান, আপনাকে পরিচিত করতে চান এবং বিক্রয় বাড়াতে চান তবে সোস্যাল মিডিয়া মর্কেটিং আপনার জন্য অপরিহার্য একটি মাধ্যম।

সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমাদের যে কোন পণ্য বা সার্ভিস খুব সহজেই কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দিতে পারি।

 এর জন্য আমাদের গাড়ি ভাড়া দিয়ে বা পায়ে হেঁটে কোথাও যেতে হয় না শুধুমাত্র কম্পিউটার বা মোবাইল ডিভাইস এ ধরনের ডিভাইস দিয়ে কয়েকটি ক্লিকের মাধ্যমেই সফলভাবে করা সম্ভব।


 

সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজার


আপনি যদি আপনার বেশিরভাগ সময়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যয় করে থাকেন, তাহলে চাইলে আপনার ব্যয় করা সেই সময় টুকুতে একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন।

 

একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার সোশ্যাল মিডিয়াতে পণ্য বা সার্ভিসের প্রচারণা তদারকির মূল দায়িত্বে থাকেন।

 

একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার সাধারণত সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন ব্যবসায়ী অথবা সেলিব্রেটি, ফ্যান ক্লাব ইত্যাদি একাউন্ট ম্যানেজ করতে পারদর্শী।

 

কিছু ক্ষেত্রে বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্টান একজন ফুলটাইম সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার কে ভাড়া নেয় অথবা চাকরি দেয়।

 যার মাধ্যমে একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার বাসায় বসে দিনভর কাজ করে এবং প্রচুর টাকা আয় করে। 
এমনকি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের জন্য কিছু ক্ষেত্রে বিভিন্ন ব্র্যান্ড তাদেরকে নিয়োগ দেয়।

 

অপরদিকে কিছু ছোট ব্র্যান্ড এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন কন্ট্রাক্ট এর উপর ভিত্তি করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দেয় কিছু সময়ের জন্য।

 অথবা তাদের নিজস্ব মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা জন্য একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দেয়।

একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ কী?

1. প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সার্ভিসকে সোশ্যাল মিডিয়াতে কীভাবে উপস্থাপন করা যায়, সে ব্যাপারে পরিকল্পনা বানানো

2. পণ্য, সার্ভিস বা প্রতিষ্ঠানের সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের কন্টেন্ট তৈরি ও সেগুলো নিয়মিত পোস্টিং করা হচ্ছে কি না, সে ব্যাপারে তদারকি করা

3. সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের কন্টেন্ট পারফরম্যান্স নিয়মিত পরীক্ষা করা

4. সোশ্যাল মিডিয়া পেইজের কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, এডিটর ও কাস্টমার সাপোর্ট কর্মীদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ও প্রশিক্ষণ দেয়া

5. সোশ্যাল মিডিয়াতে ক্যাম্পেইন চালানোর জন্য বাজেট ও কাজের পদ্ধতি ঠিক করা

6. সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইনের অগ্রগতি পর্যবক্ষেণ করা ও এর উপর রিপোর্ট তৈরি করা

7. সেলস ও মার্কেটিং বিভাগের অন্যান্য কর্মী ও সিনিয়র কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ রাখা

একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কী ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হয়?

1. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং সম্পর্কিত গভীর জ্ঞান

2. সোশ্যাল মিডিয়াতে আলোচিত বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা

3. বাংলা ও ইংরেজি – দুই ভাষাতেই ভালো যোগাযোগ করতে পারা

4. বিশ্লেষণী ক্ষমতা

5. দল পরিচালনা করার দক্ষতা

6. ব্যবসায়িক ধারণা


 

ফ্রিল্যান্সিং (freelancing) করে আয়


ফ্রিল্যান্সিং কি ?

ফ্রিলান্সিং হল বাড়ি থেকে বা যে কোন স্থান থেকে কম্পিউটার দ্বারা ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে যেকোনো জায়গার …সে নিজের দেশই হোক কিংবা বিদেশের কোন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পাওয়া কাজকে তাদের নির্দেশিত নিয়ম অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করে তাদের কাছে জমা দিতে হবে।

 এর পারিশ্রমিক হিসাবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের এই কাজকেই বলা হচ্ছে ফ্রিলান্সিং ।

সহজ ভাষায় বোঝাতে গেলে বলা যায় কোনো কম্পানির বা ব্যক্তির অধীনে না থেকে নিজের সময় সুবিধে মতন মুক্তভাবে কাজ করাকেই ফ্রিল্যান্সিং বলে।

 যেমন ধরুন আপনি কোনো কম্পানিতে চাকরি করেন না কিন্তু ওই নির্দিষ্ট কম্পানির কোনো নির্দিষ্ট প্রজেক্টে কাজ করবার জন্য আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে Apply করতে পারেন। 

সেক্ষেত্রে আপনাকে নির্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে নির্দিষ্ট সময়ে সেই কাজটি করে কম্পানিকে দিতে হবে।

মুদ্দা কথা হল : নিজের মেধা ও অভীজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে কাজ করে টাকা আয় করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়।

 

ফ্রিল্যান্সিং কেন করবেন –


যে কেউ তার দক্ষতা এবং পছন্দ অনু্যায়ী কাজ বেছে নিয়ে কাজ করতে পারেন।

বর্তমানে ফ্রিল্যন্সিং অধিক জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণ কাজের স্বাধীনতা। 
বর্তমানে সকলে চায় গতাণুগতিক কাজের বাহিরে গিয়ে নতুন কিছু করতে।ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে রয়েছে সে সুযোগ ।

 এখানে একজন ব্যক্তি তার বুদ্ধিমত্তা এবং দক্ষতা সম্পূর্নভাবে কাজে লাগাতে পারেন ।

এ কাজের জন্য অফিসে গিয়ে ৯ টা থেকে ৫ টা পর্যন্ত কাজ করার প্রয়জন হয় না চাইলে ঘরে বসে সুবিধামত সময় নির্ধারণ করে কাজ করা যেতে পারে। আপনি চাইলে কারো অধিনে কাজ নাও করতে পারেন। 

সে সঙ্গে রয়েছে বাড়তি উপার্জনের সুযোগ।এ সেক্টরে অনেক ফিল্ড আছে, আপনার ব্যাকগ্রাউন্ড, স্কিল, ইন্টারেস্ট যে ফিল্ডের সাথে মিলে যায় সেটা নিয়ে কাজ করতে পারেন।

 ফ্রিল্যন্সিং এর এই বিশেষত্যই মূলত সকলের কাছে এ পেশার গ্রহণ যগ্যতা অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে ।

একটি সার্ভেতে দেখা যায় এ দেশের ২০ শতাংশের বেশি ফ্রিল্যান্সারের মাসিক আয় ২ লক্ষ্যের অধিক। তাদের কেউই কিন্তু রাতারাতি এ পর্যায়ে যাননি । এর পিছনেও রয়েছে কঠর পরিশ্রম।


 

ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করতে হয় –



 গ্রাফিক ডিজাইনিং (Graphics Designing)

➣ ওয়েবসাইট ডেভলপার / কোডার / প্রোগ্রামার (Web Development)

➣ App ডেভলপমেন্ট (Mobile App Development)

➣ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)

 কন্টেন্ট রাইটিং (Content Writing)

➣ ভিডিও এডিটিং (Video Editing)

➣ রাইটার বা কপিরাইটার (Writer or Copy Writer)

➣ ট্রান্সলেটর (Translator)

➣ এসইও প্রফেশনাল (SEO [Search Engine Optimization])


ফ্রীল্যান্সিং কীভাবে, কোথায় থেকে শুরু করতে পারি?

ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার গড়তে আপনাকে অনেক কিছু জানতে হবে।

 অনেক গবেষনা করতে হবে, জানার এবং বুঝার চেষ্টা করতে হবে।
 সেই গবেষনার প্রথম অংশ হলো, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেসগুলো সম্পর্কে ভালভাবে জানার চেষ্টা করা।
 কি কি ধরনের কাজ হয়, কোন কাজগুলো বেশ জনপ্রিয়, কোন কাজের মার্কেট চাহিদা কেমন।

 আবার কোন কাজটা আপনার জন্য সুবিধা এবং আপনার কোন কাজটা পছন্দ সেসব কাজের একটা তালিকা তৈরি করে নিন।

একদম সহজ করে বলতে গেলে , আপনি যা জানেন তা দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবেন।

 লেখা লেখি, ডেটা এন্ট্রি, প্রোগ্রামিং, মার্কেটিং, টাইপিং, ডিজাইনিং, ইমেজ এডিটিং, প্রেজেন্টেশন তৈরি, ডেভেলপমেন্ট, ভার্চুলাল এসিস্ট্যান্ট সহ অনেক কিছু।

যদিও এ গুলো ছাড়াও আরো অনেক ধরনের কাজ অনলাইনে রয়েছে। আপনাকে তা খুজে নিতে হবে।

 আপনি যদি এ কাজ গুলোর একটিও ভালো মত না পারেন, তাহলে আপনার কাছে যে বিষয়টা ভালো লাগে এমন একটা কাজ শিখে নিতে পারেন।

 তারপর আপনি কাজ শুরু করতে পারেন।

 

কি কি শিখা উচিত ?


আগে যে কোন একটা বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। এরপর অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলতে একটু সময় দিতে হবে।

 ঘাটাঘাটি করতে হবে। যারা অনেক দিন থেকে কাজ করে, তাদের প্রোফাইল দেখতে হবে। তাদের প্রোফাইল দেকে তাদের প্রোফাইলের মত নিজের প্রোফাইল সাজাতে হবে এবং ইংরেজীতে একটু দক্ষ হতে হবে।
 এমন না যে ফ্লুয়েন্টলি আপনাকে কথা বলতে হবে বা লিখতে হবে।

 অন্তত একটি জব পোস্ট পড়ে কি কি করতে বলছে, কি কি করতে হবে এবং ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলার মত ইংরেজী জ্ঞান থাকতে হবে।

কোন সাইটে কাজ করা শুরু করব ?

 ফ্রিল্যান্সিং করার সেরা ওয়েবসাইটসমূহ

1. আপওয়ার্ক (Upwork)
2. ফাইভার (Fiverr)
3. ফ্রিল্যান্সার (Freelancer)
4. পিপল পার আওয়ার (Peopleperhour)
5. নাইনটি নাইন ডিজাইন ( 99designs)
6. গুরু (Guru)
7. বিল্যান্সার( Belancer)


 

সংশয়ে! আছেন পারবেন কিনা ?


ভয়কে জয় করে , কাজের জন্য বিড করুন, নিয়মিত করবেন।

 যে কাজটা আপনি পারবেন বলে আপনি কনফিডেন্ট। যদি না পারেন, তাহলে বিড করার পূর্বে আগে গুগলে সার্চ করে ঐ কাজটি সম্পর্কে আইডিয়া নিন। 
আপনি শিখে নিতে পারেন। এভাবে শিখতে শিখতে এক্সপার্ট হয়ে যেতে পারবেন।
 সুন্দর করে যদি আপনি জবের জন্য এপ্লিকেশন করার সময় মেসেজ দিয়ে থাকেন, কেন আপনি কাজটা করতে চান, কিভাবে আপনি কাজটা সম্পুর্ণ করবেন, তা বুঝিয়ে দিলে একটা না একটা এপলিকেশনের রিপ্লাই পাবেনই।
 আর রিপ্লাতে সাধারনত জিজ্ঞেস করা হয় কখন কাজটি আপনি শুরু করতে পারবেন, কত দিন সময় লাগবে ইত্যাদি।

 এগুলো সুন্দর মত বুঝিয়ে দিলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কাজ দিবে।

পরিশেষে ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে তমাল ভাইয়ের একাটা উদাহরণ তুলে ধরলাম

আমাদের দেশে মোটামুটি ভাবে একটি ভালো চাকরির জন্য আপনাকে ক্লাস ১ থেকে ইন্টার পর্যন্ত ১২ বছর, আর তার তারপর অনার্স, মাস্টার্স করতে আরও ৫ বছর।

 পড়া শেষেই তো আর চাকরি পাওয়া যায় না, তাই এখানে আরও কিছুটা সময় ধরে নিলে বলা যায় ২০ বছর লেগেই যায়।
 আর এরপর অন্যের অধীনে ৩০-৫০ হাজার টাকার চাকরি পেয়ে সে অনেক খুশি। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর ব্যাপারটা একটু ভিন্ন।

এখানে ১০ বছর যারা লেগে আছেন, তারা সবাই এখন মাসিক ১০ লাখের আশে পাশে উপার্জন করে থাকেন!

তাহলে এবার আপনিই বলুন, ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা কেন বাড়বে না?

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং এখনো তত জনপ্রিয় নয়, কিংবা এর সামাজিক মর্যাদা তুলনামূলক এখনো অনেক কম।
 তবে আমার বিশ্বাস, আগামী কয়েক বছরেই (৪-৫) এই চিত্র পাল্টে যাবে! কারণ, 

এত সুযোগ আর কোন চাকরিতে পাবেন ভাই….???

 

সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার উপায়


সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার মূল চাবিকাঠি, আপনি যে কাজ করছেন সে বিষয়টিতে যথাযথভাবে পারদর্শী হয়ে ওঠা।

 সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার কৌশল শর্টকার্ট কোন রাস্তা নেই এই ফিল্ডে আপনাকে টিকতে হলে সব সময় আপডেট এবং অনুশীলন এর উপর থাকতে হবে।

আপনি কোন কাজে পারদর্শী বা আপনার যে কাজ ভাল লাগে আপনি সেই কাজ করবেন ।

 কিন্তু সফল ফ্রিল্যান্সার হওয়ার আপনার স্কিলসেট অনুযায়ী আপনাকে কাজ জানতে হবে।
 এই ভাবে আগে ভাল করে এক বছর কাজ শেখবেন তার সাথে সাথে ইংরেজী শেখবেন।
 এরপর আপনি নিজেকে দক্ষ মনে করেন তারপর মার্কেটপ্লেস এর দিকে আগাবেন । 
মার্কেটপ্লেস এ একাউন্ট খোলার সাথে সাথে নতুন কোন জবে এ্যপ্লাই করবেন না। 

আগে মার্কেটপ্লেস এর টার্মস এন্ড কন্ডিশন , পলিসি সর্ম্পকে জানুন প্রয়োজন হলে ১ - ২ মাস সময় নেন তারপর বিড করুন।

ফ্রিল্যান্সিং এ সফল হতে হলে যে বেসিক কাজ আপনাকে করতে হবে তা নিচে তুলে ধরা হলো।

১। দক্ষতা অর্জন

২। সময়ের সঠিক ব্যবহার

৩। ঠিক কাজটি নির্বাচন করা

৪। পোর্টফলিও উপস্থাপনা

৫। কমিউনিকেশন স্কিল

৬। নতুন কিছু শেখা

৭। ব্যাংক স্টেটমেন্ট


 

কিভাবে অনলাইন কাজগুলো শিখবো


অনলাইনে কাজ শেখার বিভিন্ন মাধ্যম আছে।শুরুতে আপনাকে একটা সময় হিসাব করতে হবে,প্রতিদিন আমি ৩,৪ঘন্টা এই কাজ শেখাতে সময় দেব। আর এটা শেখার জন্য আমি ৮মাস অন্তত সময় নিব। 

এরপরেও কাজের সাথে শিখতে হবে। তবে এই মাইন্ডসেট থাকবে এই ৮মাস আয় হবে না। 
আর উপকরন হিসেবে একটা ডেস্কটপ বা ল্যপটপ লাগবে। সাথে ব্রডব্যন্ড ইন্টারনেট লাইন।
 মোবাইল ডাটা ইন্টারনেট খরচ বেশি,ব্রডব্যন্ড শুরুতে খরচ হলেও পরে আনলিমিটেড ব্যবহার করা যায়। হ্য মাসে বিল দিতে হয়।

 আর টার্গেট থাকবে ৮মাস ইন্টারনেট বিল দেব।

এবার যা শিখতে চান সেটা লিখে ইউটিউবে সার্চ করুন,এবার প্রথমে বেশ কিছু চ্যনেল খুজে বের করুন,যা শিখতে চান।


 ওয়েব ডেভলপিং শিখতে চাইলে এই চ্যনেল খুজে বের করুন,গ্রাফিক্স শিখতে চাইলে ,মার্কেটিং শিখতে চাইলে সেই চ্যনেল। এবার যেটা শিখতে চান সেই চ্যনেলের প্লেলিস্ট দেখুন।


একদিন এই একি রিলেটেড চ্যনেল যেমন ওয়েব ডেভলপ নিয়ে ১০টি চ্যনেলের ভিতর যেই চ্যনেলে বেসিক টু এডভান্স প্লেলিস্ট আছে,আর প্রথম ১,২টা ভিডিও দেখে নিজে বুঝতে পারলেন চ্যনেলে ভাল্ভাবে শেখাচ্ছে,কমেন্ট এ রিভিউ ভাল।

সেই ভিডিও এবার ডাউনলোড করে নিবেন। এরপর দেখবেন।ডাউনলোড করবেন


আর আপনি যেকোন বিষয়ের উপর অনলাইনে ঘরে বসেই কাজ শিখতে পারবেন।

 এবং সেটা সম্পূর্ণ ফ্রিতেই। আপনি ইন্টারন্যাশনাল মানের কোর্স ঘরে বসেই করতে পারবেন।
 টাকা দিয়ে কোথাও শেখার আগে আমি আপনাদের কে রিকমেন্ড করবো ফ্রিতে অনলাইনে যে রিসোর্স গুলা রয়েছে আপনারা সেগুলা শেষ করুন। 

তাহলে দেখবেন অনেক কিছুই শিখে গিয়েছেন।

Visit this URL to Join free lesson: https://groupbros.com/udemy



Post a Comment

0 Comments