Latest Post:👉
Loading......Wait...... Please..........

How Increase Web Organic Traffic or visitor - ফ্রিতে ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াবেন যেভাবে !

Increase Web Organic Traffic - ফ্রিতে ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াবেন যেভাবে ! । - Web Tech info | একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম |
কেন ভোরে ঘুম থেকে উঠবেন?

ফ্রিতে ওয়েবসাইটে ভিজিটর বৃদ্ধির অসাধারণ টিপসঃ

ভিজিটরই ওয়েবসাইটের প্রাণ। যে সাইটে ভিজিটর নেই সে সাইটের বস্তুতপক্ষে কোন মূল্যই নেই। ওয়েবসাইট থেকে টাকা উপার্জনের প্রধান শর্ত হলো ভিজিটর। আপনি যদি ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে আয়ের চিন্তা করেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে অরগানিক ট্রাফিক থাকতে হবে।
যে কোনো সাইটেই ভিজিটর বা ট্রাফিক থাকা ভীষণ জরুরি। ভিজিটরকে একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ বললেও অত্যুক্তি হবে না। তাই ওয়েবসাইট চালানোর ক্ষেত্রে প্রথম কাজ হচ্ছে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনা।


👉 How Increase Web Organic Traffic or Visitor - ফ্রিতে ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়াবেন যেভাবে !

✔️ বন্ধুগণ আজ আমরা এগুলির আলোকেই ওয়েবসাইটে ভিজিটর ‍বৃদ্ধি করার কিছু টিপস আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করব। আশা করি এগুলি আপনার সাইটে ভিজিটর বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে বৃদ্ধি করবেন আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর।




📢 প্রসঙ্গ: নতুন ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ানোর উপায়

ওয়েবসাইট ভিজিটর কি?

যে কেউ একজন ব্যক্তি বা স্থান পরিদর্শন করে যারা আমাদের সাইটে আসবে, তাদের আমরা ভিজিটর বা ট্রাফিক বলে থাকি। অর্থাৎ আপনি যে সাইট তৈরি করেছেন তা দেখার জন্য আপনার কিছু দর্শক আছে। ওয়েবসাইট ট্রাফিক একটি ওয়েবসাইট পরিদর্শন ব্যবহারকারীদের ভলিউম বোঝায় আর পেজ ভিউ এবং পেজ ভিজিট হল দুটি সাধারণ Metric যা একটি ওয়েবসাইটের কার্যকলাপ নিরীক্ষণ করতে ব্যবহৃত হয়। পৃষ্ঠা দেখার সংখ্যা একটি ব্রাউজার দ্বারা একটি পৃষ্ঠা লোড করার সংখ্যা গণনা করে, এবং পৃষ্ঠা ভিজিট শুধুমাত্র তখনই ঘটে যখন একজন ব্যক্তি একটি বিজ্ঞাপন বা সার্চ ইঞ্জিনের মতো বাইরের উৎস থেকে আপনার সাইটে আসেন ৷

আপনি যদি ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে আয় করতে চান তাহলে আপনার সাইটে প্রচুর পরিমাণে ভিজিটর থাকতে হবে। ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য ভিজিটর অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভিজিটর ছাড়া ব্লগ বা ওয়েবসাইটের কোন মূল্য থাকে না একেবারেই অর্থহীন হয়ে পড়ে। এই কারণেই আমরা বলে থাকি ভিজিটর হল ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য প্রাণ। তাই আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে টাকা উপার্জন করার জন্য হউক বা আপনার লেখার সঠিক মূল্য পাওয়ার জন্য অথবা আপনার পরিচিতি পাওয়ার জন্য যেটাই হোক না কেন আপনার প্রথম শর্ত হল আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনা।

আমি ধরেই নিলাম আপনার একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ আছে এবং আপনি সেখানে নিয়মিত অনেক কষ্ট করে আর্টিকেল পাবলিশ করেন, কিন্তু আপনার সেই কষ্ট কখনোই স্বার্থক হবে না যতক্ষন না পর্যন্ত আপনার ওয়েবসাইটে কোন ভিজিটর প্রবেশ করে। যদিও ভিজিটর আনা খুব একটা সহজ কাজ না সকলের পক্ষে এটা সম্ভব পর হয়ও না কিন্তু তারপর ও আপনি যদি সঠিক উপায়ে নিয়মকানুন মেনে চেষ্টা করেন তাহলে আপনার সাইটেও নিয়ে আসতে পারবেন আশানুরুপ ভিজিটর ।

আজ আমি আপনাদেরকে এই বিষয় নিয়েই আলোচনা করবো যে, কিভাবে আপনার সাইটে বা ব্লগে আশানুরুপ ভিজিটরে নিয়ে আসতে পারবেন খুব কম পরিশ্রমে এবং কম সময়ের মধ্যে।তাই আমি আশা করি সবাই পুরো আর্টিকেলটিকে মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। যদি সত্যিই আপনাদের ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটর বাড়াতে চান তাহলে একটু ধৈর্য ধরে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়তে হবে। তার আগে আমার ওয়েবসাইটে ব্লগ এবং গুগল এডসেন্সে নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পাবলিশ করা আছে সেগুলো দেখতে চাইলে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন। গুগল এডসেন্সঃ গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় করবেন সকল খুঁটিনাটি আলোচনা। কিভাবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে সময়,তারিখ ও শিরোনাম বা ব্রেকিং নিউজ সেটিং করবেন। কিভাবে ব্লগার সাইটে মেটা ট্যাগ ও মেটা বিবরণ বসাবেন।


একজন মানুষের দেহে যদি প্রাণ না থাকে তাহলে সেই মানুষের কোনো মূল্য থাকে না। তেমনি একটি ওয়েবসাইটে যদি পর্যাপ্ত ট্রাফিক জেনারেট করা সম্ভব না হয় তাহলে সেটি মূল্যহীন হয়ে পড়ে। আপনার ব্লগ সাইট থেকে যদি এডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে ট্রাফিক জেনারেট করা অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা, আপনার ওয়েবসাইট টি তে যত বেশি ট্রাফিক আসবে ততই আপনার বেশি ইনকাম হবে।

(Web Tech info | একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম | )


🟢 ব্লগে বা ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য কিছু কার্যকরী উপায় হলঃ

১।সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) হল একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজের দৃশ্যমানতা এবং ranking উন্নত করা হয় সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে। SEO এর মূল উদ্দেশ্য হল অর্গানিক (অর্থাৎ, পেইড বিজ্ঞাপন ছাড়া) ট্রাফিক বৃদ্ধি করা। নিচে SEO এর কিছু মূল উপাদান উল্লেখ করা হলো:

👉 কিওয়ার্ড গবেষণা
সঠিক কিওয়ার্ড নির্বাচন করা যা আপনার লক্ষ্য দর্শকদের অনুসন্ধানের সাথে সম্পর্কিত। লম্বা কিওয়ার্ড ফ্রেজ ব্যবহার করা যা কম প্রতিযোগিতার এবং নির্দিষ্ট।

👉 অন-পেজ SEO
শিরোনাম ট্যাগ: প্রতিটি পৃষ্ঠার জন্য একটি ইউনিক এবং প্রাসঙ্গিক শিরোনাম ট্যাগ তৈরি করুন। মেটা বর্ণনা: সংক্ষিপ্ত এবং আকর্ষণীয় মেটা বর্ণনা লিখুন যা সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফলে প্রদর্শিত হবে। হেডিং ট্যাগ: H1, H2, H3 ইত্যাদি ব্যবহার করে কন্টেন্টের কাঠামো তৈরি করুন। অভ্যন্তরীণ লিঙ্কিং: আপনার সাইটের অন্যান্য পৃষ্ঠাগুলোর সাথে লিঙ্ক তৈরি করুন।

👉 অফ-পেজ SEO
ব্যাকলিঙ্ক: অন্যান্য সাইট থেকে আপনার সাইটে লিঙ্ক পাওয়া। এটি আপনার সাইটের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে সাহায্য করে। সোশ্যাল মিডিয়া: সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার কন্টেন্ট শেয়ার করা এবং প্রচার করা।

👉 টেকনিক্যাল SEO
সাইটের গতি: সাইটের লোডিং গতি উন্নত করা। মোবাইল ফ্রেন্ডলিনেস: সাইটটি মোবাইল ডিভাইসে ব্যবহার উপযোগী কিনা তা নিশ্চিত করা। XML সাইটম্যাপ: সার্চ ইঞ্জিনকে আপনার সাইটের কাঠামো বুঝতে সাহায্য করার জন্য XML সাইটম্যাপ তৈরি করা।

👉 কন্টেন্ট মার্কেটিং
মানসম্পন্ন এবং তথ্যবহুল কন্টেন্ট তৈরি করা যা পাঠকদের জন্য মূল্যবান। নিয়মিতভাবে নতুন কন্টেন্ট প্রকাশ করা।

👉 অ্যানালিটিক্স এবং রিপোর্টিং
Google Analytics এবং Google Search Console ব্যবহার করে আপনার সাইটের পারফরম্যান্স ট্র্যাক করা। নিয়মিত রিপোর্ট তৈরি করে উন্নতির জন্য পরিকল্পনা করা। SEO একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া এবং এটি সময়সাপেক্ষ হতে পারে, তবে সঠিক কৌশলগুলি অনুসরণ করলে এটি আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক এবং দৃশ্যমানতা বাড়াতে সাহায্য করবে।

আপনার ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে সঠিকভাবে অপটিমাইজ করুন। সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর সংক্ষিপ্ত নাম হল seo অনেকেই হয়তো বাংলা বললে বুঝতে পারে না।যেকোনো ধরনের ব্লগ বা ওয়েবসাইটেই ভিজিটর বাড়ানোর অন্যতম প্রধান একটি উপায় হচ্ছে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)। সার্চইন্জিন গুলোতে আমরা বিভিন্ন কী-ওয়ার্ড লিখে সার্চ করি, সার্চ রেজাল্টে প্রথমে যে ওয়েবসাইট গুলো আসে সেখান থেকে প্রথম ২-৩ টা ওয়েবসাইট ই আমরা সাধারনত ভিজিট করে থাকি।আমরা কখনই নিচে আসা সার্চ ফলাফল গুলো পড়তে চায় না। কারণ সকলে বিশ্বাস করে গুগলে সার্চ করলে যেটি প্রথমে আসবে সেটিই হবে সেরা আর্টিকেল।

২। সম্পূর্ণ ইউনিক এবং তথ্যমূলক কন্টেন্ট লিখুন-
মূল এবং আকর্ষণীয় বিষয়বস্তু তৈরি করুন যা পাঠকদের আগ্রহী করবে। অন্যের কন্টেন্ট কপি করে নিজের ওয়েবসাইটে পোস্ট করে ভিজিটর আশা করা যায় না। কারণ যেই পোস্ট গুগলে একবার সাবমিট করা হয়েছে সেটা ইতিমধ্যে অনেকেই পড়ে ফেলেছে। কাজেই সেই পোস্ট টি আর পড়তে চাইবে না। আর গুগলে কপি করা কন্টেন্ট র‍্যাঙ্কিং করে না বরং প্যানাল্টি দিতে পারে। কন্টেন্টের ব্যাপারে একটা ব্যাপার আমরা সবাই জানি। তাই কন্টেন্ট লেখা এবং সাইটে পাবলিশ করার আগে খেয়াল রাখতে লেখাটি যাতে ইউনিক এবং ইনফরমেটিভ হয়। কন্টেন্ট ইউনিক এবং ইনফরমেটিভ হলে ভিজিটর সেই সাইটে বেশি বেশি প্রবেশ করবে। কারণ সেখান থেকে ভিজিটর অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।

৩। সোশ্যাল মিডিয়াঃ
একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ যখন আপনি নতুন তৈরি করবেন তখন সে ওয়েবসাইট সম্পর্কে কেউ জানে না। তাই আপনার প্রথম কাজ হবে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটকে মানুষের কাছে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। আর মানুষের কাছে খুব সহজেই পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য সব থেকে সহজ এবং কার্যকরী উপায় হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়া।

এক্ষেত্রে আপনি যদি ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, ইত্যাদি ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য এইসব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট থেকে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করিয়ে নিতে পারবেন। এই জন্য আপনাদের নিয়মিত কন্টেন্টগুলো সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে শেয়ার করে দিতে হবে।

বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি ভিজিটর নিজ ওয়েবসাইটে প্রবেশ করাতে সাহায্য করে। একজন টিনেজার দিনের মধ্যে ৮-১০ ঘন্টা সময় সোশ্যাল মিডিয়া গুলো যেমন ফেসবুক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টুইটার, অবস্থান করে । কাজেই আপনারা কন্টেন্টগুলো সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে শেয়ার করে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে পারেন।

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এর মূল কাজই হলো ওয়েবসাইটকে সার্চ রেজাল্টের সবচেয়ে উপরে তুলে নিয়ে আসা। তবে সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO)সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে হয়। এটি শুরু করার আগে অনপেজ, অফপেজ, টাইটেল এবং ইমেজ অপটিমাইজেশন, কীওয়ার্ড রিসার্চ, ব্যাকলিংক এই ব্যাপার গুলো সম্পর্কে পরিপূর্ন ধারনা থাকা প্রয়োজন।

৪। রেসপন্সিভ বা ইউজার ফ্রেন্ডলি থিম ব্যবহার করাঃ
রেসপন্সিভ বা ইউজার ফ্রেন্ডলি থিম ব্যবহার করার ফলে ভিজিটরদের দৃষ্টি আকর্ষণ হয় যার ফলে প্রতিমাসে একটিভ ভিজিটর বেড়ে যায়। পিসি, ল্যাপটপ, ফোন, ট্যাবলেট সবকিছুর স্ক্রিন একই রকম হয় না, রেসপন্সিভ বলতে বুঝানো হয়েছে যে সাইট গুলো পিসি, ল্যাপটপ, ফোন, ট্যাবলেট সবকিছুতেই সমান ভাবে লোড নিতে পারে এবং ডাটা রিসিভ করতে কোনো সমস্যা হয় না। ওয়েবসাইট বানানোর আগে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সাইট টি রেসপন্সিভ কিনা।

৫। ওয়েসবাইট দ্রুত লোড নেয়াঃ
গুগল সমীক্ষায় দেখা গেছে একজন ভিজিটর একটি ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য সাধারণত ৩সেকেন্ড সময় নেই। অর্থাৎ যদি ৩ সেকেন্ডের মধ্যে কোনো সাইট লোড না নেয় বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে না পারে তবে ভিজিটর বিরক্ত হয় এবং সাইট ভিজিট করা থেকে বিরত থাকেন । তাই বোঝাই যাচ্ছে ভিজিটর বাড়ানো জন্য ওয়েবসাইট স্পিডের উপর নজর দিতে হবে। ওয়েবসাইটের স্পিড কিভাবে বাড়ানো যায় এ ব্যপাারে পরবর্তীতে আমি নিজেই আর্টিকেল লিখবো।

৬।কন্টেন্টের সাথে আকর্ষনীয় ছবি যুক্ত করাঃ
ফটো বা ইমেজ যেকোনো ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে থাকে।সোশ্যাল মিডিয়া এবং অন্যান্য প্লাটফর্মে যদি আপনারা আকর্ষণীয় ছবিসহ কন্টেন্ট শেয়ার করতে পারেন তাহলে মানুষ খুব সহজেই ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে। তাছাড়া অনেকেই গুগলে ইমেজ সার্চ করে সেখান থেকে আপনার ইমেজ পছন্দ হলে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারে। যার ফলে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর অনেক বেড়ে যাবে।

৭। ওয়েবসাইটে কমেন্ট করার অপশন রাখা এবং দ্রুত রিপ্লাই দেয়া
কমেন্ট সেকশনে এংগেজ থাকলে ওয়েবসাইটের রেগুলার ভিজিটরের সংখ্যা অনেকগুন বেড়ে যায়।এজন্য সাইটের কন্টেন্ট অপশনের কমেন্ট সেকশন টা চালু করে দিতে হবে। যার ফলে ভিজিটরদের কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করে আপনার কাছে জানতে চায়তে পারবে। তাছাড়াও তারাও বিভিন্ন মতামত প্রদর্শন করতে পারবে। আর আপনি সবসময় কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

৮। ডাটা এনালাইসিস করাঃ
ওয়েবসাইট অথরিটিদের একটি গুরুত্বপূর্ন কাজ হলে ডাটা এনালাইসিস করা । এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কোন বয়সের এবং কোন সময়ে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বেশি থাকে। সেই অনুযায়ী ডাটা এনালাইসিস করে পরবর্তী পোষ্ট গুলো ঠিক সেই সময় গুলোতে পাবলিশ করলে ভিজিটর সংখ্যা অবশ্যই বাড়বে। এর জন্য আপনি চাইলে গুগল এ্যানালাইটিকস ব্যবহার করতে পারেন। গুগল এনালাইটিক্সের মাধ্যমে সকল তথ্য জানা যায়।

৯। হাইপার লিংক বা ইন্টারনাল লিংক সংযোজন করা:
যেকোনো পোষ্টে হাইপার লিংক বা ইন্টারনাল লিংক সংযোজন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।মনেকরা যাক আপনি একটা আর্টিকেল লিখেছেন কিভাবে ব্লগে বেশি বেশি ভিজিটর পাওয়া যায়।

কিন্তু আপনি এর আগেই কিভাবে ব্লগ একাউন্ট তৈরি করা যায় এ নিয়ে একটি আর্টিকেল লিখেছেন। আপনি চাইলে আপনি আপনার মেইন আর্টিকেল এর সাথে কিভাবে ব্লগ একাউন্ট তৈরি করা যায় ট্যাগ করে দিতে পারেন। এরফলে যা হবে মেইন কন্টেন্ট এর জন্য আপনি তো ভিজিটর পাচ্ছেন ই এর পাশাপাশি ইন্টার্নাল লিংক করা পেজটি ভিজিট করার একটা বিরাট চান্স থাকবে।

১০।প্রশ্ন-উত্তর পর্ব সাইটঃ
ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার অরেকটি চমৎকার উপায় হলো প্রশ্ন-উত্তর পর্ব সাইট। ফোরাম এবং প্রশ্ন-উত্তর সাইটগুলোতে মানুষ বিভিন্ন ব্যাপারে জানতে চেয়ে পোষ্ট করে থাকে। সেখানে ভিজিটর যে বিষয়ে জানতে চায় সে সম্পর্কে কিছু ইনফরমেশন দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দিলে ওই সাইট গুলো থেকে ট্রাফিক আপনার সাইটে যাবে।

তবে খেয়াল রাখতে হবে ফোরাম সাইট কিংবা প্রশ্ন-উত্তর সাইট গুলোতে উত্তর দেয়ার সময় সেটা যেনো সঠিক নিয়মে করা হয়। অনেক ফোরাম সাইট আছে যেগুলো অন্য ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করা পছন্দ করে না। তো এসকল সাইটে কাজ শুরু করার আগেই আপনাকে এদের নিয়মগুলি ভালো ভাবে পড়ে নিতে হবে। Quora তাদের মধ্যে অন্যতম প্রশ্ন- উত্তর বা ফোরাম সাইট।

১১। ভিডিও মার্কেটিংঃ
ভিডিও মার্কেটিং হতে পারে ওয়েবসাইটে ভিজিটর আনার আরেকটি মাধ্যম। ভিডিও শেয়ারিং ওয়বেসোইট গুলোতে নিশ রিলেটেড ভিডিও পোষ্ট করে ডিসক্রিপশনে ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করলে ওই ভিডিও থেকে ভিজিটরকে নিজের ওয়বেসোইটে পাঠিয়ে ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়ানো যেতে পারে। অথবা আপনি এমন একটা ভিডিও তৈরি করেছেন তার সাথে মিল রেখে ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট পাবলিশ করুন। এবার সেই ভিডিও এর ডিসক্রিপশন বক্সে সেই কন্টেন্টের লিঙ্ক দিয়ে দিন এইতো কাম শেষ।

১২। বিভিন্ন ব্লগ পোস্টে কমেন্ট করাঃ
ওয়েবসাইটে ভিজিটর অনার আরেকটি অন্যতম উপায় হল অন্যের ব্লগ বা ওয়েবসাইটে গিয়ে কমেন্ট করা। আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে যে ধরণের কন্টেন্ট পাবলিশ করেন সেই ধরণের ব্লগ বা ওয়েবসাইট গুলো খুজে বের করে কমেন্ট অপশনে কমেন্ট করে সাইটের লিংক হাইপার লিংক করে দিতে হয়। এর ফলে সেই লিংকের মাধ্যমে ওই ব্লগের ভিজিটর রা আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করবে।

এটি সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) এর ভাষায় বলা হয় ব্যাক লিংক। এর ফলে সাইটে যেমন ভিজিটর আসে তেমনি গুগল সার্চ রেজাল্টেও সাইট উপরের দিকে চলে আসে। তবে ব্লগ কমেন্ট বা ব্যাংকলিংক তৈরি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে সাইট থেকে আমরা ব্যাকলিংক নিচ্ছি সেটা যেনো অবশ্যই নিশ রিলেটেড হয়। তা না হলে গুগলস সেই ব্যাক লিংককে ভ্যালু দিবে না।

১৩। বাউন্স রেট চেক করাঃ
বাউন্স রেট সব সময় % হিসেবে প্রকাশ করা হয়। আপনার ওয়েসাইটে আসার পর মোট ভিজিটরের কতো % অন্য কোনো পেজ ভিজিট না করেই বন্ধ করে দিয়েছে”অর্থাৎ যদি আপনার ওয়েবসাইটের মোট ভিজিটর যদি হয় ১০০ জন তার মধ্যে ৬০ জন্যই আপনার হোম পেজ লোড হওয়ার পর অণ্য কোনো পেজ ভিজিট না করেই আপনার ওয়েবসাইট টি বন্ধ করে দেয় তবে আপনার ওয়েবসাইটের বাউন্সরেট হবে ৬০%।

এখন আপনার কাছে প্রশ্ন আসতে পারে ওয়বেসাইটের বাউন্স রেট কত পারসেন্টের মধ্যে থাকলে ভালো হয়। বাউন্স রেট স্টান্ডার্ড=৩০% এর কম খুব ভালো= ৪১% - ৫৫% ভালো= ৫৬% - ৭০% খুব ভালো নয়= ৭০%- ৮০% এর বেশী খুব খারাপ= ৮০%- ১০০% এবার আমরা বুঝতে পারলাম একজন ভিজিটরকে শুধু ওয়েবসাইটে নিয়ে আসলেই হবে না। তাকে অবশ্যই ওয়েবসাইটে ধরে রাখার মত কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে।

১৪। নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করুনঃ
আপনার ওয়েবসাইটে আর্টিকেল পাবলিশে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত হতে হবে ।

নিয়মিত আর্টিকেল পাবলিশ করার জন্য কিছু কার্যকরী কৌশল নিচে উল্লেখ করা হলো:

কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করুন: একটি কন্টেন্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করুন যাতে আপনি কোন দিন কোন বিষয় নিয়ে আর্টিকেল পাবলিশ করবেন তা পরিকল্পনা করতে পারেন।

বিষয়বস্তু গবেষণা: আপনার লক্ষ্য দর্শকদের জন্য আকর্ষণীয় এবং প্রাসঙ্গিক বিষয়বস্তু নিয়ে গবেষণা করুন। ট্রেন্ডিং টপিকস এবং পাঠকদের আগ্রহের বিষয়গুলি চিহ্নিত করুন।

নিয়মিত সময়সূচী: একটি নির্দিষ্ট সময়সূচী অনুসরণ করুন, যেমন প্রতি সপ্তাহে একটি আর্টিকেল বা প্রতি মাসে দুটি আর্টিকেল। এটি পাঠকদের জন্য প্রত্যাশা তৈরি করবে।

গুণগত মান বজায় রাখুন: নিয়মিতভাবে আর্টিকেল প্রকাশ করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে গুণগত মানের উপরও নজর দিন। পাঠকদের জন্য মানসম্পন্ন এবং তথ্যবহুল কন্টেন্ট তৈরি করুন।

পুনঃব্যবহারযোগ্য কন্টেন্ট: পুরানো আর্টিকেলগুলি আপডেট করুন বা নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে পুনরায় লিখুন। এটি নতুন পাঠকদের আকর্ষণ করতে সাহায্য করবে।

পাঠকদের সাথে যোগাযোগ: পাঠকদের মন্তব্য এবং প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করুন এবং তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করুন।

সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং: আপনার আর্টিকেলগুলি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন এবং পাঠকদের উৎসাহিত করুন যাতে তারা আপনার কন্টেন্ট শেয়ার করে।

অ্যানালিটিক্স ব্যবহার করুন: আপনার আর্টিকেলগুলির পারফরম্যান্স ট্র্যাক করুন এবং কোন ধরনের কন্টেন্ট বেশি জনপ্রিয় তা বিশ্লেষণ করুন।

এই কৌশলগুলি অনুসরণ করে আপনি নিয়মিত এবং কার্যকরীভাবে আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন, যা আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের ভিজিটর সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করবে।

আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ভিজিটর পেতে বা ভিজিটর ধরে রাখতে হলে নিয়মিত হওয়াটা খুবই জরুরী ।কারণ একটি ভিজিটর যখন দেখবে আপনি একটি নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট সময় পরপর আর্টিকেল পাবলিশ করে যাচ্ছেন তাহলে সেও নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে ।

আর আপনি যদি ১ দিন ৪-৫ টা আর্টিকেল পাবলিশ করলেন আর ১ সপ্তাহ আপনার কোন খোঁজ নেই । আবার কিছুদিন পর আবার ২-৩ টা করলেন। এভাবে আর্টিকেল পাবলিশ করলে ভিজিটর বিরক্ত হয়। ধীরে ধীরে ভিজিটররা ওয়েব পেজটি আন সাবস্ক্রাইব করে দেই। কারণ তারা অন্য কোন ওয়েবসাইট থেকে সুযোগ সুবিধা গুলো পাওয়ার ফলে চলে যাবে। তাই কোন কাজে নিয়মিত না হলে সফল পাওয়া যায় না।

১৫। সঠিক কিওয়ার্ড বাছাই করুনঃ
সঠিক কিওয়ার্ড বাছাই করার জন্য কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ নিচে উল্লেখ করা হলো:

গবেষণা করুন: আপনার বিষয়বস্তু বা নীচের জন্য সম্পর্কিত কিওয়ার্ডগুলি খুঁজুন। Google Keyword Planner, Ahrefs, বা SEMrush এর মতো টুল ব্যবহার করতে পারেন।

প্রাসঙ্গিকতা: বাছাইকৃত কিওয়ার্ডগুলি আপনার কন্টেন্টের সাথে সম্পর্কিত কিনা তা নিশ্চিত করুন। কিওয়ার্ডগুলি আপনার লক্ষ্য দর্শকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে হবে। প্রতিযোগিতা বিশ্লেষণ: কিওয়ার্ডগুলির প্রতিযোগিতা বিশ্লেষণ করুন। কম প্রতিযোগিতার কিওয়ার্ডগুলি বেছে নিন যা সহজে র‌্যাঙ্ক করতে পারে।

লম্বা কিওয়ার্ড ফ্রেজ: লম্বা কিওয়ার্ড ফ্রেজ (long-tail keywords) ব্যবহার করুন। এগুলি সাধারণত কম প্রতিযোগিতার এবং লক্ষ্যবস্তু দর্শকদের জন্য আরও নির্দিষ্ট।

সার্চ ভলিউম: কিওয়ার্ডগুলির সার্চ ভলিউম পরীক্ষা করুন। উচ্চ সার্চ ভলিউম সহ কিওয়ার্ডগুলি বেশি দর্শক আকর্ষণ করতে পারে।

ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্য: ব্যবহারকারীরা কিওয়ার্ডটি সার্চ করার সময় কী তথ্য খুঁজছেন তা বুঝুন। তাদের উদ্দেশ্য অনুযায়ী কিওয়ার্ড নির্বাচন করুন।

স্থানীয় কিওয়ার্ড: যদি আপনার ব্যবসা স্থানীয় হয়, তবে স্থানীয় কিওয়ার্ডগুলি অন্তর্ভুক্ত করুন।

এই পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য সঠিক কিওয়ার্ড বাছাই করতে পারবেন।

আপনার ওয়েবসাইটে ভালমানের ভিজিটর পেতে হলে সঠিক কি ওয়ার্ড চয়ন করতে হবে। এছাড়াও আর্টিকেল থেকে ভালো ভিজিটর পেতে হলে অবশ্যই আপনার আর্টিকেল এর কিওয়ার্ড সঠিক হওয়া চাই।
কারণ আপনার আর্টিকেলের কিওয়ার্ড এর উপর নির্ভর করেই গুগলে সার্চ ফলাফল হিসেবে ফার্স্ট পেজে দেখানো হবে। ধরুন আপনি এমন কিওয়ার্ড বাছাই করলেন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য যে কিওয়ার্ডটি আপনার আগেই অনেকে বড় বড় ওয়েবসাইট বা ব্লগ ব্যবহার করে ফেলেছে তাহলে কিন্তু তাদেরকে টপকিয়ে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটটি র‍্যাঙ্ক করানো সহজ হবে না।

এক্ষেত্রে আপনি যদি র‍্যাঙ্ক করাতে চান তাহলে তাদের চেয়ে দিগুন ভালো আর্টিকেল লিখতে হবে। আবার আপনি এমন কিছু কিওয়ার্ড বাছাই করলেন যা কেই সার্চই করে না তাহলেও কিন্তু আপনার ভিজিটর পাওয়ার কোন চান্স থাকবে না। এই টিপসগুলির মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের ভিজিটর সংখ্যা বাড়াতে পারবেন। গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিশ্চিত করতে অবশ্যই আপনার নিজস্ব গবেষণা করুন।

উপরোল্লেখিত নিয়মগুলি অনুসরণ করলে ওয়েবসাইটের ভিজিটর উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে

আর



Frequently Asked Questions (FAQ)
প্রশ্ন: ওয়েবসাইট ট্রাফিক কি?:
    উত্তর: ওয়েবসাইট ট্রাফিক হল সেই পরিমাণ ভিজিটর বা ব্যবহারকারীর সংখ্যা যারা একটি নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে। এটি সাধারণত বিভিন্ন উৎস থেকে আসতে পারে, যেমন:
  1. সার্চ ইঞ্জিন: গুগল, বিং ইত্যাদি থেকে অর্গানিক সার্চের মাধ্যমে।
  2. সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম থেকে।
  3. ডাইরেক্ট ভিজিট: ব্যবহারকারীরা সরাসরি URL টাইপ করে।
  4. রেফারেল ট্রাফিক: অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে লিঙ্কের মাধ্যমে।
  5. ওয়েবসাইট ট্রাফিকের পরিমাণ একটি ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা এবং কার্যকারিতা নির্দেশ করে এবং এটি ব্যবসায়িক সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। অধিক ট্রাফিক সাধারণত বেশি সম্ভাব্য গ্রাহক এবং বিক্রির সম্ভাবনা বাড়ায়।

প্রশ্ন: সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও (SEO) কি?
    উত্তর:
  1. সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও হলো একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপৃষ্ঠাকে সার্চ ইঞ্জিনে আরো ভালোভাবে স্থান পেতে সাহায্য করা হয়। এটি উল্লিখিত ওয়েবপৃষ্ঠার মধ্যে বিভিন্ন কৌশল এবং কনটেন্ট উন্নয়ন অন্তর্ভুক্ত করে, যাতে করে তারা প্রাকৃতিক বা জৈব (অবৈতনিক) ট্র্যাফিক আনার ক্ষেত্রে কার্যকর হয়।
  2. সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা সংক্ষেপে এসইও (SEO) হলো একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপৃষ্ঠাকে অনুসন্ধান বা সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা বা সর্বোচ্চকরন করা।
  3. এসইও এর পূর্ণরূপ হচ্ছে “সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন”। সহজ কথায় আমরা যখন গুগল কিংবা অন্য যেকোন সার্চ ইঞ্জিনে কোন কিছু লিখে সার্চ দিই, তখন গুগল কিংবা ঐ সার্চ ইঞ্জিন কতগুলো রেজাল্ট দেখায়। সেখান থেকে আমরা আমাদের পছন্দমত লিংকে ক্লিক করে আমার কাঙ্ক্ষিত ওয়েবসাইটে ভিজিট করে আমাদের দরকারি তথ্য খুঁজে পাই।

✅ আশা করি,
এরকম আরও গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ব্লগসাইটটি follow দিয়ে রাখুন । অথবা হোম পেজটি বুকমার্ক করে রাখতে পারেন ।

Post a Comment

0 Comments