Visit Youtube Visit Our Youtube Channel!
Latest Post:👉
Loading......Wait...... Please..........

Rabbi জা'আলনী মুকিমাস সালাতি- হে রব ! আমাকে নামাজ কায়েমকারী করো এবং আমার, সন্তানদের থেকেও ।

রাব্বি জা'আলনী মুকিমাস সালাতি-  হে রব ! আমাকে নামাজ কায়েমকারী করো এবং আমার,  সন্তানদের থেকেও ।



কুরআনে বর্ণিত দোয়াটি শিখিয়ে মহান আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

 رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا 


উচ্চারণ: রব্বানা-হাবলানা-মিন আয্ওয়া-জ্বিনা-ওয়া যুররিইয়্যা-তিনা-কুররতা ইয়ুনিঁও ওয়া আল্না-লিল মুত্তাকী-না ইমা-মা। 


অর্থ: ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের এমন স্ত্রী সন্তান দান করুন। যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয় আর আমাদেরক


👉 সন্তানের দ্বীনদারির জন্য দোয়া-▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

সন্তান দুনিয়াতে আসার মাধ্যম হলো বাবা-মা। তাই সন্তানের জন্য বাবা-মায়ের দোয়া সবচেয়ে বেশি জরুরি।


সন্তান যেন দ্বীনদার হয় এবং দ্বীনের দায়িত্বে উদাসীন না হয়, সে জন্য পবিত্র কোরআনে বর্ণিত দোয়াটি হলো-

আল্লাহর নবী ইবরাহিম (আ.) আল্লাহর কাছে নেক সন্তানের জন্য দোয়া করেছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর দোয়া কবুল করেন। দোয়াটি ছিল এ রকম রাব্বি হাবলি মিনাস সলিহিন।

 

অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, আমাকে এক সুপুত্র দান করুন। (সুরা সাফফাত: ১০০)


জাকারিয়া (আ.) নিঃসন্তান ছিলেন। মারইয়াম (আ.) বায়তুল মোকাদ্দাসে জাকারিয়া (আ.)-এর তত্ত্বাবধানে ছিলেন। একদিন তিনি দেখলেন, আল্লাহ তাআলা মৌসুম ছাড়াই মারইয়াম (আ.)-কে ফল দান করেছেন। তখন তাঁর মনে সন্তান লাভের আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠল।তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করলেন

উচ্চারণ: ‘রব্বি হাবলি মিল্লাদুনকা জুররিয়্যাতান ত্বয়্যিবাতান, ইন্নাকা সামিউদ দোয়া

অর্থ : ‘হে আমার রব! আমাকে আপনার পক্ষ থেকে উত্তম সন্তান দান করুন। নিশ্চয়ই আপনি প্রার্থনা শ্রবণকারী (সূরা : আল-ইমরান : আয়াত ৩৮)।

 

رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلاَةِ وَمِن ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاء


👉 উচ্চারণ : রব্বিজ আলনি মুকিমাস সলা-তি ওয়ামিন জুররিয়্যাতি, রব্বানা ওয়া তাকব্বাল দোয়া।

 

👉  অর্থ : হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামাজ আদায়কারী করুন এবং আমার বংশধরদের মধ্য থেকেও। হে আমার প্রতিপালক! আমার প্রার্থনা কবুল করুন। (সুরা ইবরাহিম : ৪০)


এতে নিজের জন্য ও সন্তানদের জন্য সালাত কায়েম রাখার দোআ করেন। অতঃপর কাকুতি-মিনতি সহকারে আবেদন করেন যে, হে আমার পালনকর্তা! আমার দোআ কবুল করুন। এখানে সালাতে কায়েম রাখার অর্থ, সালাতের হিফাযতকারী এবং এর সীমারেখা যথাযথভাবে কায়েম করা বুঝানো হয়েছে। [ইবন কাসীর]

 

👉  হজরত জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন,

 

 যখন রাত ঘনিয়ে আসে, তোমাদের শিশুদের ঘরের ভেতর রাখ।

 

কেননা শয়তান এ সময় বেরিয়ে আসে। রাতের কিছু সময় পার হওয়ার পর তোমরা তাদের ছাড়তে পারো। (বুখারি ও মুসলিম)

 

 

🗨️ নিচে আপনার মতামত Comment বক্সে প্রকাশ করতে পারেন । কারণ আপনার মতামত আমাদের অনুপ্রাণিত করে ।

 




▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬


Post a Comment

0 Comments